টেস্ট ক্রিকেটের পরিবর্তে ওয়ানডে ও টি টোয়েন্টি ফরম্যাটে মানুষের এখন বেশি উৎসাহ। টি টোয়েন্টি ম্যাচ মানেই চার ও ছক্কার ঝড়।কিন্তু ক্রিকেটকে আরও বেশি আকর্ষণীয় করার জন্য ২০ ওভারের ক্রিকেট এখন কমে দাঁড়িয়েছে ১০ ওভারের। অর্থাৎ ৬০ বলের।
সেই ১০ ওভারের ক্রিকেটে বিস্ফোরণ ঘটাল নর্দার্ন ওয়ারিয়র্স। মাত্র ৬০ বলে ১৮৩ রান তুলল তারা। টি টেন ক্রিকেটে এটাই এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ রান। পাঞ্জাবী লিজেন্ডেস-এর বোলারদের নিয়ে ছেলেখেলা করলেন নর্দার্ন ওয়ারিয়র্সের ব্যাটসম্যানরা।
বিস্ফোরণের শুরুটা করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের তারকা ক্রিকেটার নিকোলাস পুরান। মাত্র ২৫ বলে তিনি করেন ৭৭ রান। ক্রিকেট যে কত সহজ খেলা, তা না দেখলে বোধগম্য হবে না।য় বোলার বল করছেন আর তা পত্রপাঠ মাঠের বাইরে পাঠাচ্ছেন পুরান।
তাঁর ইনিংসে সাজানো ছিল ১০টি বিশাল ছক্কা ও দুটো বাউন্ডারি। পুরানের পাশে উজ্জ্বল ছিলেন লেন্ডল সিমন্সও। তিনি হয়তো পুরানের মতো বিশাল রান করেননি কিন্তু ২১ বলে মারমুখী ৩৬ রান করে যান। প্রথম উইকেটেই পুরান ও সিমন্স ১০৭ রান জোড়েন। এর পরে আন্দ্রে রাসেল ব্যাট করতে নেমে ৯ বলে দ্রুত ৩৮ রান করেন।
এর পরে বোলার নিধন যজ্ঞে যোগ দেন পাওয়েল। তিনি ৫ বলে ২১ রান করেন। ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ব্যাটসম্যানরা রাতের ঘুম ততক্ষণে কেড়ে নিয়েছেন পঞ্জাবী লিজেন্ডস বোলারদের। বোলাররা বুঝে উঠতে পারছিলেন না, কোথায় বলটা ফেলবেন। নর্দার্ন ওয়ারিয়র্সের ব্যাটসম্যানরা সাকুল্যে মেরেছেন ২০টা ছক্কা ও দশটা চার।