ক্যারিয়ার নয়, দু'বেলা ভাত খেয়ে বেঁচে থাকার জন্য খেলা ছেড়ে মোটরসাইকেলে অ্যাপভিত্তিক রাইড শেয়ার করেন এই তারকা খেলোয়াড়।
২০০৬ থেকে পুরোদস্তুর পেশাদার খেলোয়াড় ছিলেন । ২০১১ থেকে প্রিমিয়ার ডিভিশন লিগ, সবশেষ হাতে নিয়েছিলেন বাংলাদেশ স্পোর্টিং ক্লাবের অধিনায়কের অ্যার্মব্যান্ড।
কিন্তু এখন জীবিকার তাগিদে ঢাকা জেলা, জাতীয় যুব দল কিংবা প্রিমিয়ার লিগের নিয়মিত মুখ শফিকুল ইসলাম অনিক মোটরসাইকেল চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন।
বিষয়টি নিয়ে অনিক বলেন, তিন মাস আমার বাচ্চার বয়স চলছে, তার একটা ভবিষ্যৎ আছে। আমার একটা ভবিষ্যৎ আছে। আর এই ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করলে তো হকি খেললে হবে না। সঙ্কোচ আগে কিছু দিন লাগতো, এখন সংকোচ কেটে গেছে। আর কাজ করতে হলে, সঙ্কোচ বাদ দিতে হবে।
তিনি বলেন, আমাদের লিগ যে হয়, তার পেমেন্ট থাকে সবোর্চ্চ ৫ লাখ টাকা, এটা একদম সবোর্চ্চ খেলোয়াড় পায়। ফুটবলে ৯৪ নাম্বার র্যাকিং, তারা পেমেন্ট পায় ৫০ লাখ টাকা, তারা সর্বনিম্ন পেমেন্ট পায় ৩০ লাখ টাকা। আর আমাদের হকিতে মাত্র ২০ হাজার টাকা পেমেন্ট দেয়।