আমেরিকা আশা করেছিল ৪ নভেম্বরের পর ইরানের অর্থনীতি ভেঙে পড়বে। কিন্তু ইরানের জনগণ ও অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারকরা এমন কিছু পদক্ষেপ নিয়েছেন যার ফলে উল্টো আমেরিকাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি।
মার্কিন সরকার ভেবেছিল, দ্বিতীয় দফা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হওয়ার পর ইরানে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যাবে, অর্থনৈতিক সংকট তীব্র হবে এবং বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও অর্থনীতি বিষয়ক নীতি নির্ধারকদের সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং জনগণের পক্ষ থেকে সেসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের মানসিকতার ফলে দেশের বাজার পরিস্থিতি ও অর্থনীতিতে শান্তভাব বজায় রয়েছে।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ফার্সি বছরের প্রথম আট মাসে (২১ মার্চ থেকে ২১ নভেম্বর) তার আগের বছরের একই সময়ে তুলনায় দেশের রপ্তানি আয় ১৩ শতাংশ বেড়েছে।