দ্বিতীয় প্রান্তিকের ফলাফল প্রকাশ করেছে শাওমি। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় তাদের আয় বেড়েছে ১৫ শতাংশ।
গত ৩০ জুনে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিক পর্যন্ত তারা আয় করেছে ৭ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার (৭৩৬ কোটি ডলার)। বাজারে সরবরাহ করা ফোনের পরিমাণ ছিলো ৩ কোটি ২০ লাখ ইউনিট।
তবে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এই সংখ্যা অনেক কম। কারণ প্রথম প্রান্তিকে তাদের প্রবৃদ্ধি ছিলো ২৭ শতাংশ।
চীনের বাজারে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার কারণে তারা প্রত্যাশা অনুযায়ী ব্যবসা করতে পারেনি।
ইন্টারন্যাশনাল ডেটা করপোরেশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, চীনে হুয়াওয়ে ও তাদের সাবব্র্যান্ড অনারের মার্কেট শেয়ার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭ শতাংশ। গত বছর একই সময় তাদের মার্কেট শেয়ার ছিলো ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ। মুলত যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কারণেই চীনে হুয়াওয়ের মার্কেট শেয়ার বেড়েছে।
দেশের মাটিতে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যে পড়লেও আন্তর্জাতিক বাজারে ৩৩ শতাংশ আয় বেড়েছে শাওমির। মোট আয়ের ৪০ শতাংশ এসেছে আন্তর্জাতিক বাজার থেকেই।
আইডিসির রিপোর্ট অনুযায়ী, টানা অষ্টম বারের মতো এই প্রান্তিকেও ভারতের বাজারে সবচেয়ে বেশি স্মার্টফোন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হয়েছে শাওমি।