শত প্রতিকূলতা পাড়ি দিয়ে মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে উঠে এসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন অনেক ভারতীয় অভিনেতা-অভিনেত্রী। যার অন্যতম উদাহরণ কলকাতার অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। তিনি একজন সাংসদও।
১১ বছর টলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে মডেলিং, ছোট পর্দা হয়ে বড় পর্দায় নিজেকে প্রমাণ করেছেন মিমি চক্রবর্তী। । এখন তিনি বাংলা ছবির দুনিয়ায় প্রথম সারির নায়িকা।
মিমির উঠে আসা জলপাইগুড়ির মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে। সম্প্রতি, অভিনেত্রী হিসাবে নিজের যাত্রাপথের কথাই ‘হইচই’ টিভিতে খোলাসা করেছেন অভিনেত্রী।
মিমির কথায়, ‘১১ বছর হয়ে গেছে ইন্ডাস্ট্রিতে। স্বপ্ন ছিল অভিনেত্রী হবো। একা লড়াই করেছিলাম এই জায়গাটায় আসার জন্য। প্রথমে মিথ্যা কথা বলে এসেছি, বলেছিলাম পড়াশোনা করতে যাচ্ছি কলকাতায়। ৩ হাজার টাকা বাড়ি থেকে পাঠাতো। সেটা দিয়ে পিজির ভাড়া দেব কী? খাব কী? নতুন জামা কিনব কী? অডিশনে কী করে যাব! হতো না কিছুই। ১ বছর ধীরে ধীরে সবকিছু গোছালাম। প্রথমে মডেলিংয়ে সুযোগ পাই, তারপর সিরিয়াল, তারপর ফিল্ম।’
সম্প্রতি, ‘ড্রাকুলা স্যার’ ছবিতে মঞ্জুরী’র ভূমিকায় প্রশংসা পেয়েছেন মিমি। তার কথায়, আমি এখন এমনই শক্তিশালী চরিত্রই বেছে নেওয়ার চেষ্টা করি।