শয়তানের প্ররোচনা থেকে আল্লাহর আশ্রয় চাও
ইরশাদ হয়েছে, ‘বল, হে আমার প্রতিপালক! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করছি শয়তানের প্ররোচনা থেকে। হে আমার প্রতিপালক আমি আশ্রয় প্রার্থনা করি আমার কাছে তাদের উপস্থিতি থেকে।’ (সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ৯৭-৯৮)
কিয়ামতের দিন মানুষ সব বন্ধন ভুলে যাবে
ইরশাদ হয়েছে, ‘যেদিন শিঙায় ফুঁ দেওয়া হবে, সেদিন পরস্পরের মধ্যে আত্মীয়তার বন্ধন থাকবে না এবং একে অপরের খোঁজ নেবে না।’ (সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ১০১)
সত্যবিমুখ হওয়া সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য
ইরশাদ হয়েছে, ‘(জাহান্নামিদের বলা হবে) তোমাদের কাছে কি আমার আয়াতগুলো তিলাওয়াত করা হতো না? অথচ তোমরা তা অস্বীকার করতে। তারা বলবে, হে আমার প্রতিপালক! দুর্ভাগ্য আমাদের পেয়ে বসেছিল এবং আমরা ছিলাম বিভ্রান্ত সম্প্রদায়।’ (সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ১০৫-১০৬)
জাহান্নাম থেকে পালানোর পথ থাকবে না
ইরশাদ হয়েছে, ‘হে আমাদের প্রতিপালক! এই আগুন থেকে আমাদের উদ্ধার করুন। আমরা যদি পুনরায় কুফরি করি, তবে আমরা অবশ্যই সীমালঙ্ঘনকারী হব। আল্লাহ বলবেন, তোমরা হীন অবস্থায় এখানেই থাক এবং আমার সঙ্গে কোনো কথা বোলো না।’ (সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ১০৭-১০৮)
ভুলো না আল্লাহর কাছে ফিরতে হবে
ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা কি মনে করেছিলে আমি তোমাদের অনর্থক সৃষ্টি করেছি এবং তোমরা আমার কাছে ফিরে আসবে না?’
(সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ১১৫)