কেমন হবে বাফুফের আগামী নির্বাচন? আর কেমন হবে নতুন নেতৃত্ব? এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বেশকিছু সুপারিশ উপস্থাপন করেছে বাংলাদেশ ফুটবল সাপোর্টার্স ফোরাম। নির্বাচনে পদ্ধতিগত পরিবর্তন আনা, নিয়মিত লিগ চালু রাখা, তৃণমূল থেকে খেলোয়াড় তুলে আনাসহ নানা দাবি তুলে ধরেন তারা। আগামীতে নেতৃত্বে যারাই আসুক দেশের ফুটবলের উন্নয়নের ধারাকে ত্বরানিত করবেন বলেও আশাবাদ ফোরামের।
সালাম মুর্শেদী বলেন, পদ্ধতিগত কিছু ভুল ছিল, যারা ২০০৮ সালের দায়িত্বে যারা ছিলেন তাদের সিদ্ধান্তে ভুল ছিল। সাবেক ফুটবলার আব্দুল গাফফার বলেন, যদি আপনি আপনার ভোট নিজে দেন তাহলে আপনার একাউন্টেবিলিটি থাকবে।
বাফুফের পূর্ববর্তী নির্বাচন নিয়ে একেবারেই সরল স্বীকারোক্তি। তাই স্বভাবতই প্রশ্ন থেকে যায়, ভুল প্রক্রিয়ার নির্বাচন দিয়ে কিভাবে চলছে বর্তমান কমিটি? আর কেনইবা দীর্ঘদিন পর এ উপলব্ধি? উত্তর খুঁজতে খুব একটা বেগ পেতে হবে না। কেননা সামনেই যে বাফুফে নির্বাচন। তাই হয়তো একটু নড়েচড়ে বসা। নির্বাচনের আগে বাফুফের নতুন সিদ্ধান্ত যাই হোক না কেন, তাদের নির্বাচন নিয়ে ভাবনা আছে সাবেক ফুটবলার ও সংগঠকদেরও। দেশের ফুটবলের উন্নয়নে আছে নানা প্রত্যাশা ও চাওয়া-পাওয়া।
আসছে এপ্রিলে কেমন হবে বাফুফের নির্বাচন? আর নেতৃত্বেইবা আসবেন কারা? কিভাবে চলবে ফুটবলের আগামীর দিনগুলো? এমন সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বেশকিছু সুপারিশ উপস্থাপন করে বাংলাদেশ ফুটবল সাপোর্টার্স ফোরাম। যেখানে গুরুত্ব পেয়েছে নিয়মিত লিগ আয়োজন, বার্ষিক ক্যালেন্ডার তৈরি, তৃণমূল থেকে খেলোয়াড় তুলে আনাসহ পর্যাপ্ত মাঠের ব্যবস্থা করার বিষয়গুলো।
সাবেক ফুটবলার ও সংগঠকদের দাবি নতুন নেতৃত্বে যারাই আসবেন ফুটবলের স্বার্থে তাদের উচিত সুষ্ঠু পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করা। বিতর্ক আছে। আছে নানা অভিযোগও। তবুও সবকিছুর ঊর্ধ্বে উঠে বাফুফে একটি অর্থবহ নির্বাচন করবে বলে আশাবাদ সংগঠকদের।