ডাইনিংয়ের খাবারের মান খারাপ হবার পিছনে ভর্তুকি বন্ধ একমাত্র কারণ। যার ফালে শিক্ষার্থীদের ডাইনিং বিমুখতা। এতে যেমন শিক্ষার্থীরা বাইরে অধিকমূল্যে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাচ্ছে তেমনি বন্ধ হয়ে যাবার পথে জাবির ডাইনিং।
বাংলাদেশের একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৬টি আবাসিক হলে ১০০ জন ডাইনিং কর্মচারী তাকলেও তাদের স্থায়ীত্ব নেই।
বুধবার (৬ মার্চ) দুপুর ১২ অস্থায়ী চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি জমা দেন অস্থায়ী ডাইনিং এর কর্মচারীরা। তবে উপাচার্য অসুস্থ থাকায় স্মারকলিপি গ্রহণ করেন সহকারী রেজিস্টার তোফাজ্জল হোসেন।
স্মরকলিপিতে তারা জানান, ৩০ বছর ধরে এক পদে চাকরি করে করার পরেও চাকরির স্থায়িত্ব হয়নি। আমরা চাকরির স্থায়িত্ব চাই।
অস্থায়ী ডাইনিং কর্মচারী সমিতির সভাপতি মনির হোসেন বলেন, আমরা সব সময়ই প্রশাসনের আশ্বাস পেয়েছি তবে ফল পাইনি। আমারা স্মারকলিপির সাথে ৩৫০০ শিক্ষার্থীর স্বাক্ষর জমা দিয়েছি। আমরা আমাদের চাকরি স্থায়িত্ব চাই।
উল্লেখ্য, সসমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট জাবি শাখা অস্থায়ী ডাইনিং কর্মচারীদের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করেছে।