Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ২০ সোমবার, মে ২০২৪ | ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ | ঢাকা, ২৫ °সে

ইরাকে ব্যাপক হত্যাকাণ্ডের দায়ে অভিযুক্ত মার্কিন নিরাপত্তা প্রহরী

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ০২ জানুয়ারী ২০১৯, ০৩:০৩ PM
আপডেট: ০২ জানুয়ারী ২০১৯, ০৩:০৩ PM

bdmorning Image Preview


ইরাকের রাজধানী বাগদাদের কেন্দ্রস্থলে ২০০৭ সালে নিরস্ত্র বেসামরিক লোকজনের ওপর ব্যাপক হত্যাকাণ্ডের দায়ে যুক্তরাষ্ট্রের ফার্ম ব্ল্যাকওয়াটারের সাবেক এক নিরাপত্তা প্রহরীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

ওয়াশিংটনে পাঁচ দিনের যুক্তিতর্কের পর একজন ফেডারেল বিচারক ৩৫ বছর বয়সী নিকোলাস স্লাটেনকে ফার্স্ট ডিগ্রি মার্ডার অর্থাৎ পূর্বপরিকল্পিত ও ইচ্ছাকৃত হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করেন।

২০০৭ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর বাগদাদের নিসার চত্বরে ব্ল্যাকওয়াটার প্রহরীরা একডজনেরও বেশি নিরাপরাধ লোককে হত্যা করে। যাদের মধ্যে ১৯ বছর বয়সী আহমেদ হাইতেম আহমেদ আল রুবিয়া নামের এক উচ্চাকাঙ্ক্ষী চিকিৎসকও ছিলেন।

একটি কূটনৈতিক বহরকে নিরাপত্তা দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় বিনা উসকানিতে স্নাইপার রাইফেল, মেশিনগান ও গ্রেনেড লাঞ্চার দিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালালের অত্যন্ত ১৪ বেসামরিক লোক নিহত হন। আহত হন আরও ১৮ ব্যক্তি। যদিও ইরাক সরকার বলছে, এ সংখ্যা আরও বেশি হবে।

ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনকে ক্ষমতাচ্যুত করার চার বছর পর এই হত্যাকাণ্ডে ইরাকে থাকা মার্কিনিরাও ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এর পর মার্কিন সরকারের চুক্তিবদ্ধ সশস্ত্র প্রহরী ভাড়া করা নিয়েও প্রশ্ন তৈরি হয়।

এ হত্যাকাণ্ডের বিচারে অত্যন্ত ৩৪ সাক্ষীকে হাজির করেছিল মার্কিন অ্যাটর্নি দফতর। এর মধ্যে চার ব্যক্তি সাক্ষ্য দিতে ইরাক থেকে যুক্তরাষ্ট্রে উড়ে আসেন।

সরকারের সাক্ষ্যপ্রমাণ বলছে-টেনেসির স্পার্টার বাসিন্দা স্লাটেনই প্রথম গুলি করেন। তবে রায় ঘোষণার তারিখ এখনও জানানো হয়নি।

এর পর একজন ফেডারেল বিচারক ৩৫ বছর বয়সী নিকোলাস স্লাটেনকে ফার্স্ট ডিগ্রি মার্ডার অর্থাৎ পূর্বপরিকল্পিত ও ইচ্ছাকৃত হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করেন।

২০০৭ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর বাগদাদের নিসার চত্বরে ব্ল্যাকওয়াটার প্রহরীরা একডজনেরও বেশি নিরাপরাধ লোককে হত্যা করে। যাদের মধ্যে ১৯ বছর বয়সী আহমেদ হাইতেম আহমেদ আল রুবিয়া নামের এক উচ্চাকাঙ্ক্ষী চিকিৎসকও ছিলেন।

একটি কূটনৈতিক বহরকে নিরাপত্তা দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় বিনা উসকানিতে স্নাইপার রাইফেল, মেশিনগান ও গ্রেনেড লাঞ্চার দিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালালের অত্যন্ত ১৪ বেসামরিক লোক নিহত হন। আহত হন আরও ১৮ ব্যক্তি। যদিও ইরাক সরকার বলছে, এ সংখ্যা আরও বেশি হবে।

ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনকে ক্ষমতাচ্যুত করার চার বছর পর এই হত্যাকাণ্ডে ইরাকে থাকা মার্কিনিরাও ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এর পর মার্কিন সরকারের চুক্তিবদ্ধ সশস্ত্র প্রহরী ভাড়া করা নিয়েও প্রশ্ন তৈরি হয়।

এ হত্যাকাণ্ডের বিচারে অত্যন্ত ৩৪ সাক্ষীকে হাজির করেছিল মার্কিন অ্যাটর্নি দফতর। এর মধ্যে চার ব্যক্তি সাক্ষ্য দিতে ইরাক থেকে যুক্তরাষ্ট্রে উড়ে আসেন।

সরকারের সাক্ষ্যপ্রমাণ বলছে-টেনেসির স্পার্টার বাসিন্দা স্লাটেনই প্রথম গুলি করেন। তবে রায় ঘোষণার তারিখ এখনও জানানো হয়নি।

Bootstrap Image Preview