Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ০৩ শুক্রবার, মে ২০২৪ | ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ | ঢাকা, ২৫ °সে

‘হ্যাঁ’ আর ‘না’এ ‘আটক’ ঐক্যফ্রন্টের জনসভা

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮, ১০:৪৭ PM
আপডেট: ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮, ১০:৪৭ PM

bdmorning Image Preview
সংগৃহীত


২৭ ডিসেম্বর রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করতে চায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। তবে এর আগে ২৪ ডিসেম্বরের পর ঢাকায় আর জনসভা করা যাবে না বলে ঐক্যফ্রন্টকে জানিয়েছিলেন ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া। এরপরও নির্বাচন কমিশন (ইসি) বরাবর চিঠি দিয়ে সমাবেশের অনুমতি চেয়েছে জোটটি।

এদিকে আগামী ২৭ ডিসেম্বর রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐক্যফ্রন্টের জনসভা করার অধিকার আছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা।

আজ রবিবার বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন ভবনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল চিঠি দেয় ইসিতে। প্রতিনিধি দলে ছিলেন মেজর জেনারেল (অব.) রুহুল আমিন চৌধুরী, আহমেদ আজম, শামসুজ্জামান দুদু, সুকোমল বড়ুয়া, সাবেক সচিব খান মো. ইব্রাহিম।

নির্বাচন কমিশন কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রায় ঘণ্টাখানেক আলোচনার পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন নজরুল ইসলাম।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, ২৭ তারিখ কেন জনসভা করা যাবে না তা সিইসির কাছে জানতে চাইলে জবাবে সিইসি বলেছেন, ২৭ ডিসেম্বর জনসভা করার অধিকার বিএনপি রাখে। এ ব্যাপারে তিনি পুলিশের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, সাধারণত নির্বাচন এগিয়ে আসলে সব দল বড় জনসভা করে। ২৭ ডিসেম্বর বিএনপি সভা করতে চেয়েছিল। কিন্তু ২৪ ডিসেম্বরের পর ঢাকায় আর জনসভা করা যাবে না বলে ডিএমপি কমিশনার তাঁদের জানিয়েছেন। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী ২৮ ডিসেম্বর সকাল ৮টা পর্যন্ত প্রচার চালানোর সুযোগ রয়েছে।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, ২৪ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় জনসভা করবেন। প্রধানমন্ত্রীর পর আর কেউ জনসভা করতে পারবে না, এটা বিমাতাসুলভ আচরণ এবং উদ্দেশ্যমূলক। বিষয়টি নির্বাচনী কাজে বাধা দেওয়ার শামিল।

এর আগে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর পল্টনে ঐক্যফ্রন্টের অস্থায়ী কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে, ২৭ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) ঢাকায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা করার ঘোষণা দেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ও গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন।

Bootstrap Image Preview