ইউক্রেনের সীমান্তে রুশ ট্যাংকের সংখ্যা তিনগুণ করা হয়েছে। সীমান্তে রাশিয়ার মোতায়েন করা সেনা ইউনিটের সংখ্যাও নাটকীয়ভাবে বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে ইউক্রেন এখন পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধের ঝুঁকির মুখে রয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট পেত্রো পোরোশেংকো।
প্রেসিডেন্ট পোরোশেংকো আরো বলেন, রাশিয়ার পক্ষ থেকে সেনা উপস্থিতি বাড়ানোর অর্থই হচ্ছে ইউক্রেন এখন পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধের ঝুঁকির মাঝে রয়েছে। তিনি সীমান্তে রুশ সেনা বাড়ানোর কথা বললেও সঠিক সংখ্যা জানান নি। পোরোশেংকো আরো বলেন, ২০১৪ সালে ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত করে নেয়ার পর সেখানে রুশ সেনা সংখ্যা তিনগুণ করা হয়েছে।
রাশিয়ার হাতে আটক ইউক্রেনের নাবিকদের বিষয়ে বলেন, তাদের মুক্তির জন্য সরকার প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জানান, এ বিষয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপের অনুরোধ জানানো হয়েছে কিন্তু মস্কোর পক্ষ থেকে এখনো কোনো জবাব পাওয়া যায় নি। এছাড়া, আটক নাবিকদের মুক্তির বিষয়ে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মারকেলকে জানানো হয়েছে যাতে তিনি বিষয়টি নিয়ে পুতিনের সঙ্গে আলোচনা করেন।