ঢাকাই চলচ্চিত্রের মিষ্টি মুখ পরীমনি। এই অভিনেত্রীর রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বাংলাদেশের সুচিত্রা সেন বলে অভিহিত করেছেন কবি নির্মলেন্দু গুণ। তবে শুধু রূপের মোহে টিকে থাকা যায় না। টিকে থাকতে গুণের প্রয়োজন। মানুষকে ভালোবাসতে পারার যে বড় গুণ কি আছে?
মানুষকে ভালোবাসার গুণটি পরীর মাঝে পরিপূরক। অবহেলিত মানুষদের জন্য রয়েছে তার অগাধ ভালোবাসা। শিশুদের জন্য পরীর কোমল মনে রয়েছে ভালোবাসার সম্ভার। সেই ভালোবাসার জায়গা থেকেই সেবামূলক প্রতিষ্ঠান ‘ময়ূরপক্ষী’র মিরপুরস্থ অফিসে গিয়ে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সঙ্গে সময় কাটালেন তিনি। শিশুদের সঙ্গে শিশুদের মতোই মিশে গিয়েছিলেন পরী। গান, কবিতা, গল্পে জমে উঠেছিলো তাদের আড্ডা। সেই স্কুলে পরীমণি তার প্রিয় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রবীন্দ্রসমগ্র উপহার দিয়েছেন।
শিশুদের সঙ্গে সময় কাটানোর সময় কোন নায়িকা তকমা নয়, বরং পাশের বাড়ির বোনটি হয়েই ছিলেন পরীমনি। যতক্ষণ সেই স্কুলে ছিলেন, চেষ্টা করেছেন শিশুদের হাসি, গানে, আড্ডায় জমিয়ে রাখতে। সফলও হয়েছেন তিনি।