বৈশ্বিক উন্নয়নে নারীর অন্তর্নিহিত গুরুত্ব ও প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে এই কনফারেন্সে আলোকপাত করা হবে। সারাবিশ্বেই সর্বক্ষেত্রে ইতবাচক ও নেতিবাচক উভয়ভাবেই নারীর অবস্থার অসংখ্য পরিবর্তন ঘটছে। তাই বাংলাদেশের মত একটি দেশে এ ধরনের নারী নির্মাতা সম্মেলন আয়োজন করার এটাই উৎকৃষ্ট সময়।
এবারের উৎসবের জন্য ইতিমধ্যেই দুই শতাধিক চলচ্চিত্র নির্বাচিত হয়েছে। চলচ্চিত্রগুলো এশিয়ান প্রতিযোগিতা বিভাগ, রেট্রোস্পেকটিভ বিভাগ, বাংলাদেশ প্যানারোমা, সিনেমা অফ দ্য ওয়ার্ল্ড, চিল্ড্রেন্স ফিল্ম, স্পিরিচুয়াল ফিল্মস, ইন্ডিপেনডেন্ট ফিল্ম এবং উইমেন্স ফিল্ম সেশন-এ প্রদর্শিত হবে।
উৎসব কর্তৃপক্ষ জানায়, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নারী চলচ্চিত্র নির্মাতা ও ব্যক্তিত্বরা অংশ নেবেন এ কনফারেন্সে। বর্তমান বিশ্বে নারী নির্মাতা-কলাকুশলীদের অবস্থা ও কর্মতৎপরতা নিয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপনের পাশাপাশি তাদের কাজ করার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতাসমূহ এবং উত্তোরণের উপায় নিয়ে মতবিনিময় করবেন বিশ্বের খ্যাতিমান নারী নির্মাতা ও সংশ্লিষ্টরা।
বরাবরের মতোই বাংলাদেশসহ প্রায় ৬০টি দেশের চলচ্চিত্র প্রদর্শনীতে দেশের সম্মানিত নাগরিকবৃন্দ, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চলচ্চিত্রকার, সাংবাদিক, চলচ্চিত্র সমালোচক, বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন দেশের দূতাবাস সমূহের গণ্যমান্য কর্মকর্তা, রেইনবো চলচ্চিত্র সংসদ এবং অন্যান্য চলচ্চিত্র সংসদের সদস্যসহ দেশের বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব উৎসবে অংশ নিবেন।