২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে পল্লী সমাজসেবা কার্যক্রম, দগ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পুনর্বাসন কার্যক্রম, পল্লী মাতৃকেন্দ্র কার্যক্রম, দগ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পুনবার্সন কার্যক্রম, শহর সমাজ উন্নয়ন কার্যক্রমের আওতায় পরিবার প্রতি পাঁচ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা করে সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ হিসেবে অতি দরিদ্র জনসাধারণের মধ্যে বিতরণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিকেল ৩টার দিকে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এই বাজেট উত্থাপন শুরু হয়। বাজেট উত্থাপন শেষ হয় পৌনে ৫টার দিকে।
উত্থাপিত বাজেটে বলা হয়, এ সব কার্যক্রমের ক্ষেত্রে শতকরা ৫০ ভাগ নারীকে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। আগামী ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেট এ খাতে ৬৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।
উত্থাপিত বাজেটে আরও বলা হয়, পল্লী অঞ্চলের অনগ্রর ও পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর দারিদ্র বিমোচনের লক্ষ্যে ১৯৭৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বপ্রথম পল্লী সমাজসেবা কার্যক্রম শুরু করেন।
এদিকে অসুস্থতা নিয়েই আজ জাতীয় সংসদে প্রবেশ করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বাজেট উত্থাপন শুরু করার কিছুক্ষণ পর অসুস্থতার কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বাজেট উত্থাপনের অনুরোধ জানান। পরে স্পিকারের অনুমতি নিয়ে বাজেট উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।
সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ : সময় এখন আমাদের, সময় এখন বাংলাদেশের’ শিরোনামে প্রস্তাবিত বাজেটের আকার পাঁচ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা। দেশের ৪৮ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বাজেট এটি।