বাংলাদেশ এখন ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’ আতঙ্কে ভূগছে। এ রকম ঘূর্ণিঝড়ে জলোচ্ছ্বাস বা ভারীবর্ষণ হতে পারে। এমন প্রাকৃতিক দুযোর্গের সময় মাথা ঠাণ্ডা রেখে কাজ করা অনেক কঠিন হয়ে যায়। তারপরও ঘূর্ণিঝড় থেমে যাওয়ার পরে যা করতে হবে:
- সরকারি বা এনজিও-র সাহায্যের জন্য অপেক্ষা না করে, নিজেরাই কাজ শুরু করতে হবে।
- এলাকার তরুণরা মিলে কয়েকটা দল করে নিলে পুরো এলাকায় কাজ করা সহজ হয়।
- রাস্তায় বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়তে পারে, হাঁটা চলার সময় সাবধানে থাকতে হবে।
- যদি গাছপালা ভেঙে পড়ে, সেগুলো সরিয়ে রাস্তায় চলার ব্যবস্থা করা।
- আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা মানুষদের বাড়িতে ফিরতে সাহায্য করা।
- কারো বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হলে, আত্মীয় বা প্রতিবেশীদের সাহায্যে এগিয়ে আসা।
- গবাদি-পশু থাকলে নিরাপদে বাড়িতে নিয়ে আসা
- সবার সহযোগিতা নিয়ে দরিদ্রদের অন্তত কয়েক দিন খেতে পারে এমন শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি দেয়া।
- কেউ আহত হলে দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।
- যদি বিদ্যুৎ না থাকে, তবে প্রতি বাড়িতে পর্যাপ্ত মোমবাতি সরবরাহ করা।
- যত দ্রুত সম্ভব স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করতে হবে।