চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনের ভোট রবিবার অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোটগ্রহণ চলবে। ভোটের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আর পঞ্চম ও শেষ ধাপের ভোট অনুষ্ঠিত হবে ঈদুল ফিতরের পর।
চতুর্থ ধাপে ১২৭টি উপজেলায় নির্বাচন সম্পন্ন করতে তফসিল ঘোষণা করে ইসি। কিন্তু আইনি জটিলতা, অনিয়ম ও সহিংসতার কারণে ইতোমধ্যে ছয়টি উপজেলার নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে।
এগুলো হলো, কুমিল্লার বড়ুরা, ময়মনসিংহের ত্রিশাল, ফেনীর ছাগলনাইয়া, পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া, নোয়াখালীর কবিরহাট ও খুলনার ডুমুরিয়া। ফলে এ ধাপে ১২১ উপজেলায় ভোট হওয়ার কথা রয়েছে। এর মধ্যে ১৫ উপজেলায় সবাই ভোট ছাড়াই নির্বাচিত। আপাতত ১০৬ উপজেলায় ভোট হতে পারে।
এ দিকে, শুক্রবার সকালে প্রার্থীদের সব ধরনের প্রচারণা শেষ হয়েছে। নিরাপত্তা রক্ষায় মাঠে নেমেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তিন স্তরের নিরাপত্তায় পুলিশ-আনসার সদস্যদের পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি ও গ্রামপুলিশ দায়িত্ব পালন করছে। মাঠে রয়েছে নির্বাহী ও বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট। নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এধাপেও কয়েকটি উপজেলায় ইভিএমে ভোট নেয়া হবে।
নির্বাচন কমিশনের সচিব হেলালুদ্দীন আহমেদ জানিয়েছেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই। ভোটের সব প্রস্তুতি শেষ। কারো বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠলে তাত্ক্ষণিক প্রত্যাহার এবং শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।