Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ১৯ রবিবার, মে ২০২৪ | ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ | ঢাকা, ২৫ °সে

পৌষের শীতে পিঠা-পুলি বিক্রির ধুম

নুর উদ্দিন মুরাদ, কোম্পানীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
প্রকাশিত: ০৫ জানুয়ারী ২০১৯, ১০:০৪ PM
আপডেট: ০৫ জানুয়ারী ২০১৯, ১০:০৪ PM

bdmorning Image Preview


অগ্রহায়ণজুড়ে ধান আর ধান, ফসল তোলা আর নবান্নের গান। পৌষের শীতে পিঠা-পুলির ধুম। এ ছিল আবাহমান বাংলার চিনায়িত রূপ।১২ মাসে ১৩ পার্বনের দেশ বাংলাদেশ। এখন শীতকাল। দিনের বেলায় এর প্রভাব বোঝা না গেলেও সন্ধ্যা নামতেই মনে হয় শীতের কবলে পড়েছে মানুষ। শীত আসলেই বাঙ্গালীর ঘরে ঘরে চলে পিঠা খাওয়ার ধুম।

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের সর্বত্র চলছে এখন পিঠা-পুলি খাওয়ার ধুম পড়েছে। বিভিন্ন বাজার-হাঁটে পিঠা বিক্রির হিড়িক পড়েছে। আর শীতের সন্ধ্যাকালে ভাপা-ফুলি পিঠা ও হাঁস-মুরগির ডিম বিক্রিসহ শীতের বিভিন্ন পিঠা খাওয়ার বিক্রি করে দোকানিরা।

দুপুর গড়িয়ে বিকেল হলেই দোকানিরা তাদের দোকান নিয়ে হাটে বাজারে পাঁকা রাস্তার ধারে, কাচা-পাঁকা রাস্তার মোড়ে অস্থায়ীভাবে বসে। সন্ধ্যা থেকে রাত্রী ১০টা পর্যন্ত দোকালগুলো খোলা রাখে। এতে বেশ জমে উঠে তাদের দোকান।

বিভিন্ন শ্রেণী-পেষার মানুষও খাওয়ার জন্য ভীড় জমায় তাদের দোকানে। বসার জায়গা না থাকলেও দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আনন্দে আর উল্লাসের মধ্যে সময় কাটিয়ে খেয়ে দেয়ে বাড়ি ফিরে। আবার কেউ কেউ নতুন বধূ ও ছেলে-মেয়ে এবং বৃদ্ধা বাবা-মায়ের জন্য কিনে নিয়ে যায়।

উপজেলার বসুরহাট, বাংলাবাজার, বামনী বাজার, হাজারীহাট বাজারে এসব চিত্রের দেখা মিলে। দোকানি বেলাল হোসেন জানায়, প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সে দোকানে এ সকল খাওয়ার জিনিস বিক্রয় করে ২-৩ হাজার টাকার। এতে তার আয় ভাল হয় এবং সংসারও ভাল চলে।

Bootstrap Image Preview