কিশোরগঞ্জের ছয়টি আসনে ১টি লাঙ্গল ছাড়া বাকি ৫টিতে বিপুল ভোটে নৌকার বিজয়।
রবিবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৮ থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত হওয়া ভোটে জয় পেয়েছেন শুধু নৌকা প্রতীক প্রার্থীরাই।
কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুুর) আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম পেয়েছেন ২ লক্ষ ৫৯ হাজার ৪৭০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকে রেজাউল করিম খান চুন্নু পেয়েছেন ৭১ হাজার ৪৩৩ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে নূর মোহাম্মদ পেয়েছেন ২ লক্ষ ৯৭ হাজার ৮৬০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মেজর (অব:) আখতারুজ্জামান রঞ্জন পেয়েছেন ৫১ হাজার ৩১৯ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকে অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক চুন্নু পেয়েছেন ২ লক্ষ ৩৯ হাজার ৬১৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেএসডির ডক্টর সাইফুল ইসলাম ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৩১ হাজার ৭৮৬ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক পেয়েছেন ২ লক্ষ ৫৮ হাজার ৬৭৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকে অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান পেয়েছেন চার হাজার ৯৩৭ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৫ (বাজিতপুর-কুলিয়ারচর) আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে আফজাল হোসেন পেয়েছেন ২ লক্ষ এক হাজার ৮৭৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকে শেখ মজিবুর রহামন ইকবাল পেয়েছেন ২৮ হাজার ৫৯৪ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে নাজমুল হাসান পাপন পেয়েছেন ২ লক্ষ ৪৭ হাজার ৯৩৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে শরীফুল আলম পেয়েছেন ২৮ হাজার ৮৪ ভোট।