হবিগঞ্জের লাখাইয়ে দেবরের দায়ের কোপে ভাবি মানছুরা আক্তার সুমী (২৫) খুন হয়েছেন। এ ঘটনার পর থেকে দেবর বুরহান উদ্দিন পলাতক রয়েছেন।
রবিবার ( ৪ নভেম্বর) দুপুরে গুরুতর আহত অবস্থায় সুমীকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মারা যান।
সুমী উপজেলার দেওয়ান বাড়ির আব্দুর রশিদ লিটনের স্ত্রী এবং একই গ্রামের সফিউল আলমের মেয়ে।
স্থানীয়রা জানান, ১৬ই ফেব্রুয়ারি সুমীর আপন চাচাতো ভাই আব্দুর রশিদ লিটনের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন যেতে না যেতেই তাদের পরিবারিক কলহ বাধে।
এর জের ধরে রোববার বেলা ১১টায় লিটনের ছোট ভাই বুরহান সুমীর মাথা এবং হাতে দা দিয়ে আঘাত করে।পরে গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে প্রথমে হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
সেখানে অবস্থার অবনতি হলে সুমীকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।