ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলা সীমান্ত ঘেষে হরিপুর কে বি ডিগ্রি কলেজ সভাপতির বিরুদ্ধে সীমাহীন দূনীতি, স্বজনপ্রীতি ও শিক্ষক কর্মচারীদের ৬ মাসের বিলে স্বাক্ষর না করার প্রতিবাদে মানব বন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করেছে কলেজ শিক্ষক ও শিক্ষাথীরা।
আজ উক্ত এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হরিপুর ও রানীশংকৈল উপজেলার বিভিন্ন পত্র-প্রত্রিকার সাংবাদিকগন। এছাড়াও ছিলেন অত্র কলেজের অভিভাবক সদস্য, শিক্ষক/করমচারী।
অধ্যক্ষ জালালউদ্দীন প্রধান বলেন, সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আঃ সামাদ মিলে টিউশন ফির টাকা, ফরম ফিলাপ ফি, ভর্তি ফিসহ অন্যান্য ফি ব্যাংকিং ভাউচার না করে আত্মসাৎ করেন।
গভর্নিং বডির সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আঃ সামাদ রেজুলেশন ছাড়াই কলেজের ৮টি গাছ বিক্রি করে নিজেদের পকেট ভারী কররাসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরেন।
সহকারী অধ্যক্ষ একরামুল হক বলেন, কারণ ছাড়াই কয়েকজনের বিল-বেতন বন্ধ করেন গভনিং বডির সভাপতি এ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন প্রধান এবং সে আমার নামে বাজারের বিভিন্ন জায়গায় বলেছেন আমি এক লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছি। যা সম্পূণ মিথ্যা কথা।
এবিষয়ে গভর্নিং বডির সভাপতি এ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন প্রধান মুঠো ফোনে জানান, আমার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলনে যা কিছু বলা হয়েছে সম্পূণ মিথ্যা। ২৮/৮/ ১৮ ইং তারিখে সোনালী ব্যাংকে ঈদ উৎসব ভাতাসহ বাকিয়া বিল জমা দেওয়া হয়েছে।আর তাদের নিয়েম অনুযায়ী তারা বিল-বেতন পাবেন।