Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ০৪ সোমবার, আগষ্ট ২০২৫ | ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২ | ঢাকা, ২৫ °সে

বিশ্বনবীকে নিয়ে চীনা সম্রাটের কবিতা!

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৭ ডিসেম্বর ২০১৯, ০৬:১৪ PM
আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০১৯, ০৬:১৪ PM

bdmorning Image Preview


পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ পুরুষ ও ব্যক্তিত্ব মহানবী মুহাম্মদ (সা.)। তাঁর স্তুতি-বন্দনায় পৃথিবীর অজস্র ভাষায় বহু কবি-লেখক শব্দ গেঁথেছেন। বাক্যের সৌধ নির্মাণ করেছেন। তাঁর আদর্শ পৃথিবীর সর্বকালের সর্বোৎকৃষ্ট ও মানবতাঘনিষ্ঠ আদর্শ। যার তুলনা শুধুই তাঁর ‘উসওয়াতুন হাসানাহ’ বা সর্বোৎকৃষ্ট আদর্শ।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ-প্রদেশের অমুসলিমরাও মহানবী (সা.)-এর বন্দনায় মেতেছেন। ভারতের প্রচুর হিন্দু ঠাকুর ও ধর্মীয় পণ্ডিত মহানবী (সা.)-এর সম্মানে কবিতা রচনা করেছেন। নিজেরা আবার অনুষ্ঠানে আবৃত্তি করেছেন। মহানবী (সা.)-এর সম্মানে হিন্দু ধর্মীয় গুরু-পণ্ডিত শ্রী আচার্য্য প্রমোদ কৃষ্ণ ও পণ্ডিত রামসাগর পৃথ্বিপাল ত্রিপাঠীসহ অনেক অমুসলিম ধর্মবেত্তার কবিতা পাঠের বেশ কিছু ভিডিও ইউটিউবে রয়েছে।

রাসুল-কবি সাহাবি হাসসান বিন সাবিত (রা.) এক কবিতায় বলেছেন, ‘মা ইন মাদাহতু মুহাম্মাদান বি কাসিদাতি, ওয়া লাকিন মাদাহতু কাসিদাতি বি মুহাম্মাদি... ’

অর্থাৎ আমি যখনই কবিতার মাধ্যমে মুহাম্মদের স্তুতি-গান গেয়েছি, ততবারই আমি মুহাম্মদের মাধ্যমে আমার কবিতাকে প্রশংসিত করেছি।

বস্তুত যুগ যুগ ধরে যাঁরা মহানবী (সা.)-কে নিয়ে আলোচনা করেছেন, কবিতার পঙিক্ত গেঁথেছেন কিংবা শব্দের মঞ্জিমা তৈরি করেছেন, তাঁরা সতত প্রশংসিত হয়েছেন। ইতিহাস তাঁদের নিয়ে কথা বলেছে। যুগ পরম্পরায় তাঁরা আলোচিত হয়েছেন।

রাসুল বন্দনায় কবিতা লিখেছেন এমন একজন হলেন মধ্যযুগীয় চীনা মিং সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট হংউও। তিনি মহানবী (সা.)-এর প্রশংসা করে কবিতা লিখেছেন। তাঁর স্তুতি-কবিতাটি ‘বাইজিজান’ নামে পরিচিত। ১০০ শব্দের কাঠামোবন্ধনে তিনি চীনা ভাষায় স্তুতিগাথাটি রচনা করেছেন।

Bootstrap Image Preview