Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ২১ বৃহস্পতিবার, আগষ্ট ২০২৫ | ৬ ভাদ্র ১৪৩২ | ঢাকা, ২৫ °সে

কিছু না হোক, কিছু লোকের চাকরি হবে: প্রধানমন্ত্রী

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ২৬ এপ্রিল ২০১৯, ০৮:৫৭ PM
আপডেট: ২৬ এপ্রিল ২০১৯, ০৮:৫৭ PM

bdmorning Image Preview


প্রিন্ট মিডিয়া প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সব কিছুতেই বিশ্বে দ্রুত বিবর্তন হচ্ছে। সংবাদপত্রের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নয়। প্রযুক্তি সারাবিশ্বের মানুষের জন্য নানা সুযোগ সৃষ্টি করেছে, আধুনিকতার জায়গায় নিয়ে গেছে। সে কারণে অনলাইন পত্রিকার চাহিদা বাড়ছে। সারাবিশ্বে অনেক নামি-দামি পত্রিকা (প্রিন্ট ভার্সন) বন্ধ হয়ে গেছে। তারা এখন অনলাইন পত্রিকার ওপর জোর দিয়েছে।

শুক্রবার বিকেল ৪টায় গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বে এখন অনেক পত্রিকা কেবল অনলাইনে চলে এসেছে। ছাপা বন্ধ হয়ে গেছে এটা প্রযুক্তির প্রভাব। প্রযুক্তি এবং আধুনিকাতর প্রভাবে এভাবে বিবর্তন আসতে থাকবে। বিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। এটা আমরা ইচ্ছা করলেই ঠেকাতে পারব না।

সম্প্রচার শিল্প নিয়ে অন্য এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, এখনও অনেকে চ্যানেল চাইছে। তথ্যমন্ত্রীর (ড. হাছান মাহমুদ) সঙ্গে কথা হচ্ছিল। বললাম যত চাইছে, দিয়ে দিতে। কিছু না হোক, কিছু লোকেরতো চাকরি হবে, কর্মসংস্থান হবে। এ কারণে যতই চাইবে ততই অনুমোদন দিয়ে দেব।

তিনি বলেন, আমরা সবকিছু ডিজিটালাইজড করে দিয়েছি, স্যাটেলাইটও হয়েছে। স্যাটেলাইটের মাধ্যমেও টিভি চালানো যায়। তিন মাসের জন্য বিনা পয়সায় (টিভি চ্যানেল) চালানোর প্রস্তাব দেয়া হচ্ছে। কিন্তু চ্যানেলগুলো সেভাবে নিচ্ছে না। অথচ বিদেশি জায়গায় অনেক টাকা দিচ্ছে। কীভাবে আমাদের স্যাটেলাইটের মাধ্যমে অল্প খরচে টেলিভিশন চালাতে পারে সেজন্য কথা চলছে।

তিনি বলেন, প্রতিযোগিতার যুগ। যারা ভালো অনুষ্ঠান করবে তারা টিকে থাকবে। ভালো খবর যারা দেবে, তাদের চ্যানেল মানুষ দেখবে। আমাদের দেশে ১৬ কোটি মানুষ সুতরাং গ্রাহক কখনও কমবে না বরং বেশি হবে।

নবম ওয়েজবোর্ড-সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ওয়েজবোর্ডের ব্যাপারে সরকারের যা করণীয়, তা সরকার করেছে, বাকিটা মালিকপক্ষের, সেখান থেকে সাংবাদিকরা যা আদায় করে নিতে পারেন, সেটা তাদের ব্যাপার।

Bootstrap Image Preview