শনিবার ২০১৯ সালে জাতীয় দলের ক্রিকেটারের সাথে কেন্দ্রীয় চুক্তির আওতায় ক্রিকেটারদের নাম প্রাকশ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এবার নতুন যুক্ত হলেন ইমরুল কায়েস এবং বাদ পড়েছেন নাজমুল হোসেন। রুকি শ্রেণি থেকে ‘বি’ শ্রেণিতে উঠেছেন লিটন দাস। আর রুকি শ্রেণিতে জায়গা পেয়েছেন আবু হায়দারসহ চার নতুন ক্রিকেটার —মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, আবু জায়েদ, নাঈম হাসান ও খালেদ আহমেদ।
১৮ ক্রিকেটারকে মোট চারটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করে ক্রিকেটারদের বেতন তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ক্যাটাগরি গুলো যথাক্রমে এ-প্লাস, এ , বি ও রুকি ক্যাটাগরি।
এ-প্লাস ক্যাটাগরিতে থাকা প্লেয়ারঃ মাশরাফি বিন মুর্তজা, সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
এ-ক্যাটাগরির প্লেয়ারঃ ইমরুল কায়েস, রুবেল হোসেন ও মোস্তাফিজুর রহমান।
বি-ক্যাটাগরির প্লেয়ারঃ মুমিনুল হক সৌরভ, লিটন কুমার দাস, মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাইজুল ইসলাম।
রুকি ক্যাটাগরির প্লেয়ারঃ আবু হায়দার রনি, আবু জায়েদ রাহী, সাইফউদ্দিন, নাঈম হাসান ও সৈয়দ খালেদ আহমেদ।
চুক্তিতে এসেছে নতুন ক্রিকেটার কিন্তু বেতনকাঠামোয় কোনো পরিবর্তন হয়নি। প্লেয়াররাও পারিশ্রমিক নিয়ে কোনো দাবী জানায়ও নি। সুতরাং আগের বছরের মতোই পারিশ্রমিক পাবে প্লেয়াররা।
এ প্লাস’ শ্রেণির ক্রিকেটাররা প্রতি মাসে পাবেন ৪ লাখ টাকা করে।
এ শ্রেণিতে থাকা ক্রিকেটাররা পাবেন প্রতি মাসে ৩ লাখ টাকা।
‘বি’ শ্রেণিতে থাকা ক্রিকেটাররা পাবেন প্রতি মাসে ২ লাখ টাকা করে
‘রুকি’ শ্রেণির ক্রিকেটাররা পাবেন প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা করে।
এর পাশাপাশি ক্রিকেটাররা ম্যাচ ফি পেয়ে থাকেন।
প্রতি টেস্টের ম্যাচ ফি সাড়ে ৩ লাখ টাকা (প্রায়)
প্রতি ওয়ানডের ম্যাচ ফি ২ লাখ টাকা (প্রায়)
প্রতিটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ ফি ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা (প্রায়)
এছাড়া প্রতি ফরম্যাটের অধিনায়ক ও সহঅধিনায়ক প্রতি মাসে বোনাস পাবে ২০ হাজার ও ১০ হাজার টাকা করে। অধিনায়ক ২০ হাজার ও সহঅধিনায়ক ১০ হাজার। যারা চুক্তির লিস্টে না থেকেও খেলে থাকেন তারা শুধু যেই ম্যাচে খেলবে সেই ম্যাচের ম্যাচ ফি টাই পাবে।