Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ২৯ শুক্রবার, মার্চ ২০২৪ | ১৫ চৈত্র ১৪৩০ | ঢাকা, ২৫ °সে

নোটিশ ছাড়াই একদিনে ৩০০ কর্মী ‘হটিয়ে’ দিলো পাঠাও

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ২৫ জুন ২০১৯, ১০:০২ PM আপডেট: ২৫ জুন ২০১৯, ১০:০২ PM

bdmorning Image Preview
সংগৃহীত


একদিনেই ‘তিন শতাধিক’ কর্মীকে ছাঁটাই করেছে দেশীয় রাইড শেয়ারিং প্রতিষ্ঠান পাঠাও। ছাঁটাই কর্মীদের মধ্যে শীর্ষ পর্যায়ের কর্মীও রয়েছেন।

কোনো ধরনের নোটিশ ছাড়া মঙ্গলবার সকালে কর্মীদের ছাঁটাই করা হয়। বিষয়টি পাঠাওয়ের একাধিক সূত্র থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে। যদিও এ বিষয়ে পাঠাও কর্তৃপক্ষের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

তিনশরও বেশি কর্মীকে ছাঁটাই বিষয়টি সূত্র জানালেও ছাঁটাইকৃত কর্মীর ঠিক সংখ্যাটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

পাঠাওয়ের অভ্যন্তরীণ একটি সূত্র জানিয়েছে, ছাঁটাই হওয়ার কর্মীর সংখ্যা তিন শতাধিক। কোনো ধরনের নোটিশ ছাড়াই তাদের ছাঁটাই করা হয়। ছাঁটাই হওয়া কর্মীরা পাঠাওয়ের বিভিন্ন বিভাগে কর্মরত। এদের মধ্যে এক্সিকিউটিভ অ্যাসিসটেন্ট ম্যানেজার ও কয়েকজন ডিপার্টমেন্টাল হেডও রয়েছেন বলেও জানা গেছে।

একটি সূত্র জানিয়েছে, যাদেরকে ছাঁটাই করা হয়েছে, তাদেরকে স্বেচ্ছায় চাকরি থেকে অব্যাহতি নিতে বাধ্য করা হয়েছে। জোরপূর্বক অব্যাহতি নিতে বাধ্য করার কারণ হিসেবে পর্যাপ্ত ফান্ডের অভাব, নেতৃত্বের অভাব ও অভিজ্ঞতার অভাবকে সামনে আনা হয়েছে। বিষয়টি জানতে পাঠাওয়ের মার্কেটিং লিড সৈয়দা নাবিলার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। মোবাইলে তিনি এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে চাননি। নাবিলা এ বিষয়ে লিখিত প্রশ্ন মেইল করতে বলেন। এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত কোনো মেইলের উত্তর মেলেনি।

২০১৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে পাঠাও তাদের রাইড শেয়ারিং সেবা চালু করে। প্রতিষ্ঠানটিতে ব্যাটারি রোড ডিজিটাল হোল্ডিংস এলএলসি, ইন্দোনেশিয়ার কোম্পানি গো-জেকসহ আরও কিছু প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ রয়েছে।

একদিনেই ‘তিন শতাধিক’ কর্মীকে ছাঁটাই করেছে দেশীয় রাইড শেয়ারিং প্রতিষ্ঠান পাঠাও। ছাঁটাই কর্মীদের মধ্যে শীর্ষ পর্যায়ের কর্মীও রয়েছেন।

কোনো ধরনের নোটিশ ছাড়া মঙ্গলবার সকালে কর্মীদের ছাঁটাই করা হয়। বিষয়টি পাঠাওয়ের একাধিক সূত্র থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে। যদিও এ বিষয়ে পাঠাও কর্তৃপক্ষের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

তিনশরও বেশি কর্মীকে ছাঁটাই বিষয়টি সূত্র জানালেও ছাঁটাইকৃত কর্মীর ঠিক সংখ্যাটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

পাঠাওয়ের অভ্যন্তরীণ একটি সূত্র জানিয়েছে, ছাঁটাই হওয়ার কর্মীর সংখ্যা তিন শতাধিক। কোনো ধরনের নোটিশ ছাড়াই তাদের ছাঁটাই করা হয়। ছাঁটাই হওয়া কর্মীরা পাঠাওয়ের বিভিন্ন বিভাগে কর্মরত। এদের মধ্যে এক্সিকিউটিভ অ্যাসিসটেন্ট ম্যানেজার ও কয়েকজন ডিপার্টমেন্টাল হেডও রয়েছেন বলেও জানা গেছে।

একটি সূত্র জানিয়েছে, যাদেরকে ছাঁটাই করা হয়েছে, তাদেরকে স্বেচ্ছায় চাকরি থেকে অব্যাহতি নিতে বাধ্য করা হয়েছে। জোরপূর্বক অব্যাহতি নিতে বাধ্য করার কারণ হিসেবে পর্যাপ্ত ফান্ডের অভাব, নেতৃত্বের অভাব ও অভিজ্ঞতার অভাবকে সামনে আনা হয়েছে। বিষয়টি জানতে পাঠাওয়ের মার্কেটিং লিড সৈয়দা নাবিলার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। মোবাইলে তিনি এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে চাননি। নাবিলা এ বিষয়ে লিখিত প্রশ্ন মেইল করতে বলেন। এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত কোনো মেইলের উত্তর মেলেনি।

২০১৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে পাঠাও তাদের রাইড শেয়ারিং সেবা চালু করে। প্রতিষ্ঠানটিতে ব্যাটারি রোড ডিজিটাল হোল্ডিংস এলএলসি, ইন্দোনেশিয়ার কোম্পানি গো-জেকসহ আরও কিছু প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ রয়েছে।

Bootstrap Image Preview