একের পর এক অভিযোগে অভিযুক্ত হচ্ছেন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম উইকিলিকসের সহপ্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ।
এবার নতুন করে আরও ১৭টি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে। অস্ট্রেলীয় এ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে বিভিন্ন গোপন সূত্রের নাম-পরিচয় প্রকাশ করার অভিযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ।
এর আগে গত মাসে অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে পেন্টাগনের নেটওয়ার্কে অনুপ্রবেশের ষড়যন্ত্র করার অভিযোগ আনা হয়েছিল।
অভিযোগে বলা হয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক নিরাপত্তাবিষয়ক বিশ্লেষক চেলসি ম্যানিংয়ের সঙ্গে জোট বেঁধে তিনি পেন্টাগনের নেটওয়ার্কে অনুপ্রবেশের পরিকল্পনা করেছিলেন।
গত মাসে ইকুয়েডর দূতাবাসে ঢুকে অ্যাসাঞ্জকে গ্রেফতার করে ব্রিটিশ পুলিশ।
সাত বছর ধরে তিনি এ দূতাবাসে ছিলেন। অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক অ্যাসাঞ্জ ২০১০ সালে পেন্টাগন ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের লাখ লাখ সামরিক এবং কূটনৈতিক গোপন নথি ফাঁস করে দিয়ে বিশ্বজুড়ে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন।
গ্রেফতার এড়াতে ২০১২ সালে তিনি লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয় নেন। এ মুহূর্তে লন্ডনে ৫০ সপ্তাহের কারাদণ্ডে ভুগছেন অ্যাসাঞ্জ।