Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ০৭ শনিবার, জুন ২০২৫ | ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ঢাকা, ২৫ °সে

অভিযোগ প্রমাণিত, ১০ জনের ফাঁসির আদেশ

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ২৪ ডিসেম্বর ২০১৯, ০২:১৮ PM
আপডেট: ২৪ ডিসেম্বর ২০১৯, ০২:১৮ PM

bdmorning Image Preview
সংগৃহীত ছবি


ময়মনসিংহে নান্দাইল উপজেলার শিয়ালধরা বাজারের ওষুধ ব্যবসায়ী মাজহারুল ইসলাম ওরফে পল্টনকে হত্যা করা হয় এক যুগ আগে। সেই মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ১০ জনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান। রায়ে খালাস পেয়েছেন ৬ জন। এর আগে ৫ ডিসেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন করা হয়। শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করেন আদালত। ২০০৭ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি কিংবা ১ মার্চ সকালে মাজহারুলকে তার ওষুধের দোকানে মাথা ও কপালে আঘাত করে খুন করা হয়।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন একলাছ উদ্দিন ওরফে জুয়েল, আবুল কাশেম ওরফে বাচ্চু মেম্বার, কবির মিয়া, আবুল কাশেম, বাদল মিয়া, ফারুক মিয়া, রুমা আক্তার, আবুল কালাম আজাদ ওরফে পিনু ডাক্তার, চন্দন, শুক্কুর আলী ওরফে আশ্রাফ আলী। এদের মধ্যে ফারুক মিয়া ও রুমা আক্তার পলাতক। বাকিরা রায়ের সময় আদালতে ছিলেন। আর খালাসপ্রাপ্তরা হলেন পেয়েছেন আফতাব উদ্দিন ওরফে আক্রাম আলী, বদরুল আলম ওরফে বদরুল, ইসমাইল হোসেন, কাজল মিয়া, রফিক, আবু সিদ্দিক ও দুলাল।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০০৭ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি বা ১ মার্চ সকালে মাজহারুলকে তার ওষুধের দোকানে হত্যা করা হয়। হত্যার পর দোকানের ভেতরে বাঁশের খুঁটির সঙ্গে গামছা দিয়ে তার লাশ বেঁধে রাখা হয়। দোকানের বাইরে তালা দিয়ে পালিয়ে যায় আসামিরা। ঘটনার দিন মাজহারুলের বোন বিউটি আক্তার বাদী হয়ে নান্দাইল থানায় হত্যা মামলা করেন। ২০০৮ সালের ৩১ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নান্দাইল থানার পরিদর্শক জসিম উদ্দিন ১৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর জব্বর মোহরী নামে এক আসামি মারা যান। পরে আদালত জব্বর মোহরীকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে ১৭ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন।

Bootstrap Image Preview