নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলায় নিজের অফিস রুমে ডেকে নিয়ে দশ বছরের এক ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টাকালে মাদ্রাসার অধ্যক্ষকে আটক করে গণপিটুনি দিয়েছে স্থানীয় জনতা।
শুক্রবার (৫ জুলাই) সকালে কেন্দুয়া পৌর এলাকার বাদে আঠেরবাড়ী মা হাওয়া (আ.) কওমি মহিলা মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী মাওলানা আবুল খায়ের বেলালী নামে ওই অধ্যক্ষকে গণপিটুনি দিয়ে কেন্দুয়া থানা পুলিশের হাতে তুলে দেন। মাওলানা আবুল খায়ের বেলালী নামে ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুটি ধর্ষণ মামলা করা হয়েছে। এক বছরে তিনি ছয় শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করেছেন বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন।
নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলায় নিজের অফিস রুমে ডেকে নিয়ে দশ বছরের এক ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টাকালে মাদ্রাসার অধ্যক্ষকে আটক করে গণপিটুনি দিয়েছে স্থানীয় জনতা।
শুক্রবার (৫ জুলাই) সকালে কেন্দুয়া পৌর এলাকার বাদে আঠেরবাড়ী মা হাওয়া (আ.) কওমি মহিলা মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী মাওলানা আবুল খায়ের বেলালী নামে ওই অধ্যক্ষকে গণপিটুনি দিয়ে কেন্দুয়া থানা পুলিশের হাতে তুলে দেন। মাওলানা আবুল খায়ের বেলালী নামে ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুটি ধর্ষণ মামলা করা হয়েছে। এক বছরে তিনি ছয় শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করেছেন বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন।
স্থানীয় এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মাওলানা আবুল খায়ের বেলালী স্থানীয় শিক্ষানুরাগীদের সহায়তায় ২০১৫ সালে ওই মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করে অধ্যক্ষের (মুহ্তামিমের) দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে তিনি শিশু শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে তার কক্ষে ডেকে নিয়ে ধর্ষণচেষ্টা করেন। এ সময় শিশুটির চিৎকারে অন্যান্য শিক্ষার্থীরা ছুটে এসে অধ্যক্ষকে হাতেনাতে ধরে ফেলে। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে গণধোলাই দেন। খবর পেয়ে পুলিশ অভিযুক্ত অধ্যক্ষকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
এ ব্যাপারে কেন্দুয়া থানা পুলিশের ওসি রাশেদুজ্জামান জানান, দুটি ধর্ষণ মামলা হয়েছে মাদরাসার ওই অধ্যক্ষের (মুহতামিম) নামে। জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।