নাম তার ডাম্বো। তার কানদুটো বিরাট বড়। তার সেই কান নিয়েই সকলে হাসাহাসি করে। সে কোন মানুষ নয়, ছোট একটি হাতির ছানা।
মাকে হারিয়ে ডাম্বো চলে এসেছে সার্কাসে। কিন্তু সেই সার্কাসেই একদিন আবিষ্কার হলো ডাম্বোর অদ্ভুত ক্ষমতা। ডাম্বো উড়তে পারে! তার বিরাট দুটো কান ডানার কাজ করে। ডাম্বোর উড়তে পারার কথা ছড়িয়ে যায় চারদিকে।
এই ছোট্ট হাতির ছানা এখন সার্কাসের বড় স্টার। ডাম্বোর এই খ্যাতির কথা জানতে পারে বিখ্যাত ব্যবসায়ী ভ্যানডিভিয়ার। ডাম্বোকে সে নিয়ে যায় তার বিশাল বিনোদনের ব্যবসা ড্রিমল্যান্ডের জন্য। সার্কাসের স্টার থেকে ড্রিমল্যান্ডের সুপারস্টার হতে দেরি হয় না ডাম্বোর। কিন্তু সে যে তার মায়ের কাছে ফিরে যেতে চায়।
বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে গেলো শুক্রবার (২৯ মার্চ) ছবিটি বাংলাদেশের স্টার সিনেপ্লেক্সে মুক্তি পেয়েছে ‘ডাম্বো’। উড়তে পারা এই ডাম্বোর গল্প কিন্তু বহু পুরনো। ১৯৪১ সালের অক্টোবরে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ডাম্বো’ ছিল ডিজনির চতুর্থ অ্যানিমেটেড ফিচার চলচ্চিত্র। সেই ডাম্বোকেই আবার নতুন করে ফিরিয়ে আনলেন ব্যাটম্যান রিটার্নস, প্ল্যানেট অব দ্য এপস বা অ্যালিস ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড খ্যাত পরিচালক টিম বার্টন।
এতে অভিনয় করেছেন কলিন ফেরেল, ইভা গ্রীন, মাইকেল কিটনের মত তারকারা। ট্রেলার প্রকাশের পর থেকেই ছবিটি নিয়ে দর্শকদের উচ্ছ্বাস বোঝা যায়।