রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশ পাওয়ার পর সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দেশটির পারমাণবিক বোমা সক্রিয় করা হয়েছে। এখন যুদ্ধে তাৎক্ষণিকভাবে এই বিধ্বংসী বোমার ব্যবহার করতে পারবে রুশ সামরিক বাহিনী।
পুতিনকে তার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সের্গেই সোইগু বলেন, কৌশলগত ক্ষেপণাস্ত্র শক্তি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। নর্দান ও প্যাসিফিক ফ্লিটও সক্রিয়।
এদিকে ইউক্রেনে যুদ্ধের মধ্যেই কৃষ্ণসাগরে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজের প্রবেশে বিধিনিষেধ আরোপ করতে যাচ্ছে তুরস্ক। রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভুসগলু এমন দাবি করেছেন।
সিএনএন তুর্ককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, এটি কেবল একজোড়া বিমান হামলা না, ইউক্রেনের পরিস্থিতি আনুষ্ঠানিকভাবেই যুদ্ধ। আমরা মন্ট্রিক্স চুক্তি বাস্তবায়ন করব। এই কনভেনশনের সব ধারার বাস্তবায়ন করবে তুরস্ক।
কৃষ্ণসাগর প্রণালীগুলো ১৯৩৬ সালের মন্ট্রিক্স কনভেনশন দিয়েই পরিচালিত হচ্ছে। কেন দেশ আনুষ্ঠানিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়লে এসব প্রণালী দিয়ে তাদের সামরিক নৌযানের চলাচল আটকে দিতে পারবে তুরস্ক।
তবে এই প্রণালী দিয়ে কোনো যুদ্ধজাহাজ তাদের দেশের বন্দরে পৌঁছাতে চাইলে সেই সুযোগ দেওয়া হবে।