আন্তর্জাতিক ফোর্বস ম্যাগাজিন ১০টি সেরা জায়গার তালিকা প্রকাশ করেছে। এসব জায়গা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এবং যথেষ্ট নিরাপদ। এমন তালিকায় তুরস্ক ও পাকিস্তানের নাম রয়েছে।
দ্য অ্যাজোর্স আইল্যান্ডস, পর্তুগাল: হলিউড ছবি ‘আবতার’ পর্দায় দেখানো মতো ওই এলাকা দ্য অ্যাজোর্স আইল্যান্ডস। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সঙ্গে তুলনা চলে পর্দায় দেখা প্যান্ডোরা উপগ্রহের।
পূর্ব ভুটান: সম্প্রতি পর্যটকদের কাছে ভুটানের জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এর মধ্যে বিশেষ করে পশ্চিম ও মধ্য ভুটানের। পুনাখা জোং, দোচুলা পাস, চিমি লাখাং, তাশিচোজং এবং গাংতে গুম্ফাতে সারাবছর ভিড় থাকে পর্যটকদের।
লস কাবোস, মেক্সিকো: বিলাসবহুল রিসর্ট এবং ফাইভ স্টার হোটেলের জন্য পরিচিত দক্ষিণ মেক্সিকোর লস কাবোস। সান্তা মারিয়া সমুদ্র সৈকত দেখেতে পর্যটকদের টানে। ওয়াইনের আয়োজন করা হয় বিভিন্ন রেস্তোরাঁয়।
কলম্বিয়া: নানা ধরনের খানা-দানায় যাদের শখ তারা ঘুরে আসতে পারেন কলিম্বয়ায়। সেখানে শাকিরা ও ফনসেকার মতো বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পীদের জন্ম। কলম্বিয়ার মাটিতে পা রাখলেই তা টের পাওয়া যায় দেওয়ালে দেওয়ালে স্ট্রিট আর্ট।
ইথিওপিয়া: খ্রিস্টান, ইহুদি ও মুসলমানদের দেশ ইথিওপিয়া। এদের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। প্রাচীনকালের বিভিন্ন স্থাপত্য মাথা তুলে দাঁড়িয়ে রয়েছে সেখানে। যার মধ্যে কয়েকটি চতুর্থ এবং পঞ্চম শতকে নির্মিত।
মাদাগাস্কার: আরব্য রজনীতে যাযাবর বেদুইনদের গল্প যেন মাদাগাস্কার তার আধুনিক সংস্করণ। সেখানে যাযাবরদের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ হতে পারে।
পাকিস্তান: গিলগিট ও বাল্টিস্তানের হান্ঝা পার্বত্য উপত্যকা, শিগার এবং কারাকোরাম হাইওয়ে হয়ে খাপলু, অতুলনীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানে ধীরে ধীরে ভিড় জমাতে শুরু করেছেন পর্যটকরা।রয়েছে প্রায় বরফে মোড়া আত্তাবাদ হ্রদ ও রাকিপোশির মতো এলাকাও।
রুয়ান্ডা: পূর্ব আফ্রিকার এই দেশটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বন-জঙ্গলের কারণে। এখানে রয়েছে নানা ধরনের অভয়ারণ্য। ভিরুঙ্গা পার্বত্য এলাকার ভলক্যানস ন্যাশনাল পার্কের স্থায়ী বাসিন্দা ৩০০ গরিলা। রয়েছে রেইন ফরেস্ট নিয়ুঙ্গওয়ে ন্যাশনাল পার্ক।
দ্য টার্কিশ রিভারিয়া: তুরস্কের এ শহর ঐতিহাসিকভাবে সমৃদ্ধ ইস্তানবুল, বোদরামে ইদানীং বহু সিনেমার শুটিংও হয়। এটি ২০১৬ সালের পর থেকে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।