আওয়ামী লীগের হয়ে আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন সাকিব নিজেই।
এদিকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কেনার কথা রয়েছে জাতীয় দলের ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার। রবিবার সকালে তিনি দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করবেন বলে জানা গেছে।
শনিবার( ১১ নভেম্বর) সকালে দ্বিতীয় দিনের মতো মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হয় আওয়ামী লীগ অফিসে। এ সময়, অনেকটা আকস্মিকভাবে দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায় থেকে জানানো হয়- জাতীয় ক্রিকেট দলের দুই তারকা খেলোয়াড় খুব শিগগিরই আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করবেন। দলীয় সূত্র পরে গণমাধ্যমকর্মীদের নিশ্চিত করে জানিয়েছে- রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সাকিব মাগুরা থেকে এবং মাশরাফী নড়াইল থেকে নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন ফরম কিনবেন।
যদিও মাশরাফী ও সাকিব আনুষ্ঠানিকভাবে এ নিয়ে কিছুই জানাননি। এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনায় সরব হয়ে উঠে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও রাজনৈতিক অঙ্গণ। তবে সবাইকে চমকে দিয়ে নির্বাচন না করার সিদ্ধান্ত নেন সাকিব।
এর আগে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, 'সাকিব-মাশরাফি দুজনই কাল মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করবেন। তাঁদের দুজনকেই সাক্ষাতের জন্য যেতে বলা হয়েছে।'
বেশ কিছুদিন আগে থেকেই মাশরাফি ও সাকিবের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা বিষয়টি সংবাদমাধ্যমের সামনে এনেছিলেন।
এর আগে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, 'সাকিব-মাশরাফি দুজনই কাল মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করবেন। তাঁদের দুজনকেই সাক্ষাতের জন্য যেতে বলা হয়েছে।' কিছুদিন আগে থেকেই মাশরাফি ও সাকিবের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা বিষয়টি সংবাদমাধ্যমের সামনে এনেছিলেন।
তাদের দুজনেরই যেহেতু ২০১৯ সালের বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের কথা রয়েছে তাই নির্বাচনে অংশ নিলে কোনো সমস্যা হবে কিনা এমন এক প্রশ্নের জবাবে চলতি বছরের মে মাসে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছিলেন, খেললে সমস্যা কী? আমিও নির্বাচন করি, আবার ক্রিকেটের সঙ্গে আছি।