একটি গানের কথা মনে আছে? যেখানে সন্তানকে টিভি দেখতে মানা করেন শিল্পী অঞ্জন দত্ত। বাড়ন্ত বয়সে টিভি দেখা ছাড়াও আরো অনেক কিছু আছে যেগুলো সন্তানের মানসিক বিকাশে ভূমিকা রাখে। তবে অনেকের বাসারই সমস্যা হলো সন্তানের টিভি বা স্মার্টফোন আসক্তি কোনভাবেই কমানো যাচ্ছে। তবে এর জন্য কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে।
চলুন দেখা যাক কি সেই নিয়ম কানুন যা মানলে নিয়ন্ত্রণ করা যায় সন্তানের টিভি দেখা-
নিজের টিভি দেখার নেশা থাকলে বা ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্মার্টফোন ব্রাউজ করার অভ্যাস থাকলে প্রথমে তা কমাতে হবে।
স্মার্টফোন ও টিভি স্ক্রিন থেকে মনোযোগ সরিয়ে শিশুদের বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এ কারণে একটা দুটা উপদেশমূলক কথা আপনি বলতেই পারেন।
ব্যস্ততার মধ্যে হলেও সন্তানকে সময় দিতে হবে।
সারাদিন ঘরের মধ্যে সন্তানকে রাখলে তার জীবন হয়ে উঠবে অ-মনোরম এবং মনোটোনাস। এ কারণে তাকে এদিকে সেদিকে ঘুরতে নিয়ে যান নিয়মিত। মনে রাখবেন সন্তান ছোট বয়সে যা দেখবে তত বেশি শিখবে।
তবে হ্যাঁ একদিনেই টিভি দেখা যদি বন্ধ করতে চান তবে তা হবে ভুল সিদ্ধান্ত। মনে রাখবেন ধীরে ধীরে কাজ করাই বেটার।