শিগগিরই ন্যাটোতে যোগ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে ফিনল্যান্ড ও সুইডেন। তাদের এ উদ্যোগে সমর্থন দেযার কথা প্রকাশ করেছে হোয়াইট হাউজ। এর কড়া জবাব দিয়েছে রাশিয়া। জাতিসংঘে দেশটির কূটনীতিক দমিত্রি পোলিয়ানস্কি এক সাক্ষাতকারে বলেছেন, সুইডেন ও ফিনল্যান্ড ন্যাটোর সদস্য হলে এবং তাদের ভূখণ্ডে ন্যাটোর ইউনিট মোতায়েন হলে তাতে তারা রাশিয়ার সম্ভাব্য টার্গেটে পড়বে। বর্তমানে এ দেশ দুটি বহু বছর ধরে আমাদের সুপ্রতিবেশী হিসেবে অবস্থান করছে। যদি তারা অবন্ধুসুলভ ব্লকে যোগ দেয়ার পথ বেছে নেয়, এটা তাদের ব্যাপার।
ওদিকে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক এজেন্সি বলেছে, রাশিয়ার আগ্রাসনের পর ইউক্রেন ছেড়ে গেছেন কমপক্ষে ৬০ লাখ শরণার্থী। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুুতিনের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুব বলে আবারও জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেছেন, ক্রাইমিয়া অঞ্চলকে কখনো রাশিয়ার বলে স্বীকৃতি দেবে না ইউক্রেন। ওদিকে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক পরিষদ এরই মধ্যে একটি রেজ্যুলুশন পাস করেছে। তার অধীনে ইউক্রেনে রাশিয়ার সেনারা মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে কিনা তা তদন্ত করা হবে।
ওদিকে ইউক্রেনের মধ্যাঞ্চল চারকাসি শহরে একটি দ্বিতল বাড়ি ধ্বংস হয়েছে ক্রজ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ওই ভবনে থাকা ৬ জন ব্যক্তি এতে আহত হয়েছেন। ওদিকে লাতভিয়াতে ন্যাটোর নতুন ইউনিটে কানাডা মিলিটারি জেনারেল এবং অফিসারদের মোতায়েন করবে। প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বলেছেন, তিনি একজন জেনারেল এবং ৬ জন স্টাফ অফিসারকে সেখানে পাঠাবেন। তারা পরিকল্পনা, সমন্বয় এবং আঞ্চলিক সামরিক কর্মকাণ্ডে সহায়তা করবেন।