Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ১৬ মঙ্গলবার, এপ্রিল ২০২৪ | ৩ বৈশাখ ১৪৩১ | ঢাকা, ২৫ °সে

তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে মুখ খুললেন ওবায়দুল কাদের

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ২২ জুলাই ২০২১, ০৪:৫১ PM
আপডেট: ২২ জুলাই ২০২১, ০৪:৫১ PM

bdmorning Image Preview


বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কেন দেশে ফিরছেন না, সেটি জানতে চেয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তারেক রহমান নির্বাসনে আছেন বলে বিএনপির অন্য নেতাদের দাবির জবাব দিতে গিয়ে ক্ষমতাসীন দলের দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা এ কথা বলেন।

বৃহস্পতিবার ঢাকার সরকারি বাসভবন থেকে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আসেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।

ঈদের দিন বিএনপি নেতারা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে গিয়ে দাবি করেন, তারেক রহমান এখন যুক্তরাজ্যে নির্বাসনে আছেন। জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারেক রহমান একজন দণ্ডিত আসামি, যদি নির্বাসনে মনে করেন, তাহলে তিনি দেশে কেন ফিরে আসছেন না?’

তারেক রহমান নির্বাসনে নাকি মুচলেকা দিয়ে দেশ ত্যাগ করেছেন, সেটা বিএনপি নেতারা জানেন কি না, সে প্রশ্নও ছুড়ে দেন কাদের। বলেন, ‘জনগণকে বোকা বানানোর দিন এখন আর নেই।’

২০০৭ সালে সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে গ্রেপ্তারের এক বছর পর প্যারেলে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যান তারেক রহমান। তার সাময়িক মুক্তি ও জামিনের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও তিনি ফেরেননি।

বিদেশে যাওয়ার দিন তারেক রহমান পাঁচ বছর রাজনীতি করবেন না বলে মুচলেকা দিয়েছিলেন বলে সে সময় গণমাধ্যমে এসেছিল।

এর মধ্যে বিদেশে অর্থ পাচারের দায়ে তার ৭ বছরের কারাদণ্ড ও ২০ কোটি টাকা জরিমানা, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ড ও জরিমানা, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তির মামলায় তার দুই বছরের কারাদণ্ড হয়েছে।

বিএনপির পক্ষ থেকে বহুবার বলা হয়েছে, তারেক রহমান সময় হলেই ফিরবেন। কিন্তু সেই সময় কবে সেটি বলা হচ্ছে না। এর মধ্যে গণমাধ্যমে খবর এসেছে যে, বিএনপি নেতা যুক্তরাজ্যে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন।

বিএনপিতে তারেকের মূল পদ সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হলেও ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর থেকে তাকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়।

২০০৭ সালে সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে গ্রেপ্তারের এক বছর পর প্যারেলে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যান তারেক রহমান। তার সাময়িক মুক্তি ও জামিনের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও তিনি ফেরেননি।

বিদেশে যাওয়ার দিন তারেক রহমান পাঁচ বছর রাজনীতি করবেন না বলে মুচলেকা দিয়েছিলেন বলে সে সময় গণমাধ্যমে এসেছিল।

এর মধ্যে বিদেশে অর্থ পাচারের দায়ে তার ৭ বছরের কারাদণ্ড ও ২০ কোটি টাকা জরিমানা, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ড ও জরিমানা, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তির মামলায় তার দুই বছরের কারাদণ্ড হয়েছে।

বিএনপির পক্ষ থেকে বহুবার বলা হয়েছে, তারেক রহমান সময় হলেই ফিরবেন। কিন্তু সেই সময় কবে সেটি বলা হচ্ছে না। এর মধ্যে গণমাধ্যমে খবর এসেছে যে, বিএনপি নেতা যুক্তরাজ্যে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন।

বিএনপিতে তারেকের মূল পদ সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হলেও ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর থেকে তাকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়।

Bootstrap Image Preview