এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের দ্বিতীয় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের কাজ দেয়া হয়েছে। রোববার (২০ জুন) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) ওয়েবসাইটে দ্বিতীয় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করা হয়েছে।
অ্যাসাইনমেন্ট মূল্যায়নের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, করোনার কারণে ২০২০ সালের ১৮ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাভাবিক শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকায় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী শিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারেনি এবং তাদের মূল্যায়ন করা যায়নি। শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের দ্বিতীয় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের কাজ দেয়া হয়েছে। রোববার (২০ জুন) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) ওয়েবসাইটে দ্বিতীয় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করা হয়েছে।
অ্যাসাইনমেন্ট মূল্যায়নের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, করোনার কারণে ২০২০ সালের ১৮ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাভাবিক শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকায় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী শিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারেনি এবং তাদের মূল্যায়ন করা যায়নি। শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।
মূল্যায়ন শেষে শিক্ষার্থীদের সাফল্য ও দুর্বলতা চিহ্নিত করে শিক্ষকরা সুনির্দিষ্ট মন্তব্য করছেন তা পরিবীক্ষণ করতে হবে, প্রয়োজনে শিক্ষকদের কাছ থেকে মূল্যায়নের ব্যাখ্যা নিতে হবে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠান মূল্যায়ন রেকর্ড নির্ধারিত ছক অনুসারে সংরক্ষণ করেছেন কি-না তাও পরিবীক্ষণ করতে বলা হয়েছে আঞ্চলিক পরিচালকদের।
অধিদফতর থেকে পাঠানো নির্দেশনায় আঞ্চলিক কর্মকর্তাদের আরও বলা হয়েছে, কোনো শিক্ষার্থী যেন অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রমে অনৈতিক চাপের মুখোমুখি না হয় তা লক্ষ্য রাখতে হবে। এক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেলে দ্রুত তদন্ত করে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে হবে।
জানা গেছে, অনলাইনে বা সামাজিক দূরত্ব মেনে শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট দেয়া এবং গ্রহণ করতে বলা হয়েছে স্কুলগুলোকে। কোনো শিক্ষার্থী যেন অর্থনৈতিক চাপের মুখে না পড়ে সে বিষয়টিও নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। অ্যাসাইনমেন্ট ও নির্ধারিত কাজ ছাড়া শিক্ষার্থীদের কোনো ধরনের পরীক্ষা বা বাড়ির কাজ দেয়া যাবে না।
শিক্ষার্থীদের অতি উত্তম, উত্তম, ভালো ও অগ্রগতি প্রয়োজন ইত্যাদির মাধ্যমে অ্যাসাইনমেন্টগুলোর শাব্দিক মূল্যায়ন করতে বলা হয়েছে শিক্ষকদের। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের সবল ও দুর্বল দিকগুলো খাতায় চিহ্নিত করে তা লিপিবদ্ধ করতে বলা হয়েছে। এদিকে শিক্ষার্থীদের নোট-গাইড দেখে অ্যাসাইনমেন্ট করতে নিষেধ করেছে অধিদফতর। নোট গাইড দেখে অ্যাসাইনমেন্ট করা হলে তা বাতিল করা হবে বলেও জানানো হয়েছে। এক্ষেত্রে আবারও সেই অ্যাসাইনমেন্ট করে জমা দিতে হবে।