Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ২৯ শুক্রবার, মার্চ ২০২৪ | ১৫ চৈত্র ১৪৩০ | ঢাকা, ২৫ °সে

অল্প বয়সে বিয়ে করার উপকারিতা

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৭ মার্চ ২০২১, ১০:১৩ AM
আপডেট: ০৭ মার্চ ২০২১, ১০:১৩ AM

bdmorning Image Preview


বিয়ে করার সঠিক বয়স নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। কারো মতে একটু বেশি বয়সে বিয়ে করা ভালো। কেননা বিয়ের সঙ্গে অর্থনীতির বিষয় জড়িত। কারো কারো মতে আবার পড়াশোনা শেষ হওয়ার পরই বিয়ে করা ভালো। তবে যে যাই মনে করুক না কেন, দ্রুত বিয়ে করাই বুদ্ধিমানের মতো কাজ। যৌবনে পা রাখার পর বিয়ে করার ফলে জীবন অনেক সহজ হয়ে যায়। এতে করে ছোটখাটো বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আগের থেকে দায়িত্বশীল হয়ে উঠা যায়। এবার তাহলে কম বয়সে বিয়ে করার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক-

অল্প বয়সে বিয়ে করার ফলে দ্রুত সন্তান নেয়ার চাপ আসবে না। সন্তান জন্মের পর তাদের পড়াশোনা নিয়ে প্রথম থেকেই ভাবতে হবে না। স্বামী-স্ত্রী দু’জন প্রেমিক-প্রেমিকা হয়ে ঘুরে বেড়াতে পারবেন।

কথায় আছে ‘একজনের থেকে দু’জন’ ভালো। বিষয়টি সবারই বুঝতে পারার কথা। সব সুখ-দুঃখ একা ভোগ করার থেকে দু’জন একসঙ্গে ভোগ করার ফলে আনন্দ আরও বেড়ে যায়। এছাড়াও মন খারাপের কথাগুলো কাছের মানুষের সঙ্গে আলোচনা করার ফলে মনও হালকা হয় অনেক। ফলে মানসিক চাপটাও অনেক কম থাকে।

বেশি বয়সে বিয়ে করলে বিভিন্ন সমস্যা হয়। কোনও কোনও নারী বা পুরুষ সন্তান জন্মদানে জটিলতায় পড়েন। গর্ভধারণে সমস্যা হয়। আবার সন্তান জন্মদানের পর তাকে লালন-পালনে যথেষ্ট সময়ও পাওয়া যায় না।

আজকাল হঠাৎ করেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিতে হয় অনেক পরিবারে। ফলে ডিভোর্সের সংখ্যাও প্রতিনিয়ত বাড়ছে। বিপরীতে যদি অল্প সময়ে বিয়ে করা হয় তাহলে ডিভোর্স হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। আবার ডিভোর্স হলেও নতুন করে জীবনকে গড়ে তোলার জন্য যথেষ্ট সময় পেয়ে থাকেন তারা।

সন্তান প্রাপ্ত বয়স হওয়ার পরও বিয়ে না করালে সেই সন্তান অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এতে সামাজিক সম্মানহানিও হয়। বিপরীতে সন্তানকে যদি অল্প বয়সে বিয়ে দেয়া হয় তাহলে কিন্তু এই ভয় থাকবে না। সন্তান শৃঙ্খলার মধ্যে থাকবে এবং সে দায়িত্বশীল হয়ে উঠবে।

Bootstrap Image Preview