অং সান সু চি ও অন্যান্য রাজনৈতিক নেতাদের গ্রেপ্তারের পর দেশটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। দেশটির বেসামরিক সরকার ও প্রভাবশালী সামরিক বাহিনীর মধ্যে কয়েক দিন ধরে দ্বন্দ্ব ও উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে এমন ঘটনা ঘটলো।
বিষয়টি নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন সোমবার (১ ফেব্রুয়ারি) গণমাধ্যমকে জানান, মিয়ানমারের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ। একটু ধৈর্য ধরুন। একটু পরেই মিয়ানমারের বর্তমান অবস্থা নিয়ে একটি প্রেস রিলিজ দেওয়া হবে।
২০২০ সালের ৮ নভেম্বরে নির্বাচনের পরে বেসামরিক সরকার এবং সেনাবাহিনীর মধ্যে টানাপোড়ের মধ্যেই এ অভ্যুত্থানটি ঘটল। এর আগে নভেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে সু চির দল এনএলডি ভূমিধস জয় পায়। পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য যেখানে ৩২২ আসনই যথেষ্ট, সেখানে এনএলডি পেয়েছে ৩৪৬ আসন।
২০২০ সালের নভেম্বরে বিতর্কিত নির্বাচনের পরে বেসামরিক সরকার এবং সেনাবাহিনীর মধ্যে উত্তেজনা বাড়ার পরে এই অভ্যুত্থানটি ঘটল। সু চি’কে আটকের কয়েক ঘণ্টা পরে, সামরিক টেলিভিশন নিশ্চিত করেছে এক বছরের জন্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে সেনাবাহিনী।