কেনিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে প্রতিদিন অন্তত চারজন আত্মহত্যা করছে। তা সত্ত্বেও বিষয়টিকে এখনো লজ্জার একটি বিষয় বলে মনে করা হয়, ফলে এই ঝুঁকিতে থাকা মানুষজনকে যথাযথ চিকিৎসা সেবাও দেয়া সম্ভব হয় না। দেশটিতে এ ধরণের চেষ্টা যারা করে, উল্টো আইন করে তাদের শাস্তি দেয়া হয়।
ফলে আত্মহত্যার ঝুঁকিতে থাকা মানুষজনকে যথাযথ চিকিৎসা সেবাও দেয়া সম্ভব হয় না। কেনিয়ায় এ ধরনের চেষ্টা যারা করে, উল্টো আইন করে তাদের শাস্তি দেওয়া হয়। ফলে বিষয়টি গোপন থেকে যায়।
কেনিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, প্রতি বছর দেশটিতে এক হাজার চারশ মানুষ আত্মহত্যা করে। দেশটির আইনি কাঠামোর কারণে এসব মানুষকে দরকারি স্বাস্থ্য সহায়তাও দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
দেশটির ফৌজদারি আইন অনুযায়ী, আত্মহত্যার চেষ্টাকে হত্যার মতো অপরাধের সাথে সংযুক্ত করে রাখা হয়েছে। এরকম চেষ্টাকারীদের কারাদণ্ড, জরিমানা বা উভয় দণ্ডই হতে পারে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের ঘটনা এড়াতে এবং আত্মহত্যা ঠেকাতে সমাজের অন্যান্য ব্যক্তিদের এগিয়ে নিয়ে আসতে হলে এই আইন বদলানো দরকার।