প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের শুরু থেকেই কাজ করে যাচ্ছেন এমপি পুত্র সাবাব চৌধুরী। তিনি নোয়াখালী-৪ আসনের সাংসদ ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরীর ছেলে। করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় বাবার পাশাপাশি নিজ উদ্যোগে বহুমুখী মানবিক পদক্ষেপ নেন তরুণ এ রাজনীতিবিদ। করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসা, অসহায় ও লকডাউনে থাকা পরিবারসমূহের খাবার সরবরাহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যদব্যদী পৌঁছে দেওয়া ও তাদের খোঁজ রাখছেন সাবাব চৌধুরী।
জানা যায়, করোনার শুরুতে নিজ উদ্দোগে এ ভাইরাস প্রতিরোধে জীবাণুনাশক সাবান ও মাস্ক বিতরণ করেন সাবাব চৌধুরী। পরবর্তীতে এলাকার গরীব অসহায় দুঃস্থ খেটে খাওয়া পরিবারগুলোর মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন। খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে ছিল চাল, ডাল, তেল, আলু, পিয়াজ সহ অন্যান্য। স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাদের দিয়ে টিমওয়ার্ক তৈরি করে সুষমভাবে প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভা এলাকায় এসব খাদ্য সামগ্রী পৌছে দেন সাবাব চৌধুরী।
গেল রমজানের ঈদে স্থানীয় অসচ্ছল ছাত্রলীগ কর্মী ও তাদের পরিবারের পাশেও দাঁড়িয়েছে এমপি পুত্র। পাশাপাশি ২০১৮ সালে নিহত সদর উপজেলার এজবালিয়া ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা হানিফের পরিবারের পাশে বিগত সময়ের মত করোনার সময়েও সার্বক্ষণিক খোঁজ রাখছেন তিনি। এছাড়া নোয়াখালীতে বিভিন্নভাবে নিহত ছাত্রলীগ পরিবারগুলোকে আর্থিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন সাবাব চৌধুরী।
এই বিষয়ে সাবাব চৌধুরী বলেন, বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় বাবা প্রথম দিন থেকেই একের পর এক যুগান্তকারী সব কর্মসূচী নিয়ে মানুষের পাশে থেকেছেন। বাবার এমন কর্মকাণ্ডে আমি সবসময় গর্ববোধ করি। আমি বাবার পাশাপাশি এলাকার মানুষদের পাশে দাড়াতে পেরে ভালো লাগছে। মূলকথা অসহায়দের পাশে থাকার অনুপ্রেরণা পাই বাবার কাছ থেকেই। ওনার কাছ থেকেই মানুষের বিপদে পাশে দাড়াতে শিখেছি। আমি চাই আমার এই কার্যক্রম অব্যহত থাকুক। সবাই আমার পরিবার ও নোয়াখালী মানুষদের জন্য দোয়া করবেন।
এদিকে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু থেকেই নোয়াখালী মানুষের পাশে রয়েছেন এমপি একরামের পরিবার। বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অসহায়দের পাশে আছেন তারা।