Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ১৯ শুক্রবার, এপ্রিল ২০২৪ | ৬ বৈশাখ ১৪৩১ | ঢাকা, ২৫ °সে

চট্টগ্রাম থেকে সেই ১৭ চীনা নাবিককে ফেরত পাঠানো হয়েছে

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২০, ০৮:৫০ PM
আপডেট: ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২০, ০৮:৫০ PM

bdmorning Image Preview


ভাঙার জন্য স্ক্র্যাপ জাহাজ নিয়ে বাংলাদেশে আসা সেই ১৭ চীনা নাবিককে নিজ দেশের উদ্দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে তাদের চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের লালবেগ সাগর উপকূল থেকে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পাঠানো হয়েছে।

সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিল্টন রায় গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি ইউনি হারভেস্ট নামে ৯ হাজার মেট্রিক টন ওজনের একটি স্ক্র্যাপ জাহাজ চীনের উইফং বন্দর থেকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা হয়। জাহাজটি গত শনিবার বিকেলে উপজেলার লালবেগ শিপব্রেকিং ইয়ার্ড নামে একটি জাহাজ ভাঙা কারখানায় ভেড়ান ওই ১৭ চীনা নাবিক। এরপর থেকে চীনা নাবিকেরা স্ক্র্যাপ জাহাজটিতেই অবস্থান করছিলেন।

ওই কারখানার মালিক আবুল কাশেম আবদুল্লাহ জানান, স্ক্র্যাপ জাহাজটি বহির্নোঙরে আসার পর বন্দর কর্তৃপক্ষ চিকিৎসকদের মাধ্যমে ওই ১৭ নাবিকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন। পরে জানানো হয়, নাবিকরা করোনাভাইরাস আক্রান্ত নন। এ ছাড়া গত ১৪ দিনেও নাবিকদের করোনাভাইরাস ধরা না পড়ায় তারা সুস্থ বলে ধরে নেওয়া হয়।

আবুল কাশেম আবদুল্লাহ আরও জানান, বন্দর কর্তৃপক্ষের অনুমতি পাওয়ার পর তারা স্ক্র্যাপ জাহাজটি কারখানায় ভেড়ান। কিন্তু অনুমতি না থাকায় ১৭ চীনা নাবিককে উপকূলের ভূখণ্ডে নামতে দেওয়া হয়নি।

তিনি বলেন, ‘নাবিকদের কারখানা থেকে মাইক্রোবাসে করে শাহ আমানত বিমানবন্দরে পাঠানো হয়েছে। একটি বিমানে করে প্রথমে ব্যাংকক যাবেন তারা। এরপর চীনে পৌঁছাবেন।’

সীতাকুণ্ডেরে ইউএনও মিল্টন রায় বলেন, ‘কারখানা কর্তৃপক্ষ আজ নাবিকদের চীনের উদ্দেশে ফেরত পাঠিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে। দূতাবাসের মাধ্যমে অনুমতি পাওয়ার পর তাদের নিজ দেশে পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়।’ভাঙার জন্য স্ক্র্যাপ জাহাজ নিয়ে বাংলাদেশে আসা সেই ১৭ চীনা নাবিককে নিজ দেশের উদ্দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে তাদের চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের লালবেগ সাগর উপকূল থেকে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পাঠানো হয়েছে।

সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিল্টন রায় গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি ইউনি হারভেস্ট নামে ৯ হাজার মেট্রিক টন ওজনের একটি স্ক্র্যাপ জাহাজ চীনের উইফং বন্দর থেকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা হয়। জাহাজটি গত শনিবার বিকেলে উপজেলার লালবেগ শিপব্রেকিং ইয়ার্ড নামে একটি জাহাজ ভাঙা কারখানায় ভেড়ান ওই ১৭ চীনা নাবিক। এরপর থেকে চীনা নাবিকেরা স্ক্র্যাপ জাহাজটিতেই অবস্থান করছিলেন।

ওই কারখানার মালিক আবুল কাশেম আবদুল্লাহ জানান, স্ক্র্যাপ জাহাজটি বহির্নোঙরে আসার পর বন্দর কর্তৃপক্ষ চিকিৎসকদের মাধ্যমে ওই ১৭ নাবিকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন। পরে জানানো হয়, নাবিকরা করোনাভাইরাস আক্রান্ত নন। এ ছাড়া গত ১৪ দিনেও নাবিকদের করোনাভাইরাস ধরা না পড়ায় তারা সুস্থ বলে ধরে নেওয়া হয়।

আবুল কাশেম আবদুল্লাহ আরও জানান, বন্দর কর্তৃপক্ষের অনুমতি পাওয়ার পর তারা স্ক্র্যাপ জাহাজটি কারখানায় ভেড়ান। কিন্তু অনুমতি না থাকায় ১৭ চীনা নাবিককে উপকূলের ভূখণ্ডে নামতে দেওয়া হয়নি।

তিনি বলেন, ‘নাবিকদের কারখানা থেকে মাইক্রোবাসে করে শাহ আমানত বিমানবন্দরে পাঠানো হয়েছে। একটি বিমানে করে প্রথমে ব্যাংকক যাবেন তারা। এরপর চীনে পৌঁছাবেন।’

সীতাকুণ্ডেরে ইউএনও মিল্টন রায় বলেন, ‘কারখানা কর্তৃপক্ষ আজ নাবিকদের চীনের উদ্দেশে ফেরত পাঠিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে। দূতাবাসের মাধ্যমে অনুমতি পাওয়ার পর তাদের নিজ দেশে পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়।’

Bootstrap Image Preview