৩১ই জানুয়ারি শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগ (বিসিএল)। ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে আয়োজন। এবারের আসরের ফাইনালটি দিবা-রাত্রির অর্থাৎ গোলাপি বলে আয়োজন করার কথা ভাবছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বিসিএলের স্পন্সর ওয়ালটন।
যদিও এই ব্যাপারে এখনো আলোচনা চলছে। ফাইনাল ম্যাচের আগে দুই দলের ক্রিকেটারদের সম্মতি নিয়েই চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাবে বিসিবি।
বিসিএলের স্পন্সর ওয়ালটনের পক্ষ থেকে উদয় হাকিম মিডিয়াকে বলেন, 'বিসিএল থেকে আমাদের প্রাপ্তির জায়গা বেশ কম। বাংলাদেশ ক্রিকেটের উন্নতির জন্য আমরা এই টুর্নামেন্টটি খেলে থাকি। খেলাটা যদি টিভিতে লাইভ দেখাতো তাহলে এর একটা ফিডব্যাক আমরা পেতাম। তো সেই দাবি আমরা আজকেও তুলেছি।
আরেকটা প্রস্তাব এসেছে যে, গোলাপি বলে খেলাটা হতে পারে কিনা, মানে দিবা রাত্রির ম্যাচ। এটার ব্যাপারে ক্রিকেটারদের জিজ্ঞেস করবে বিসিবি। যদি ওদের কোনো আপত্তি না থাকে তাহলে হয়তো দিবা রাত্রির ম্যাচ হতে পারে, গোলাপি বলে হতে পারে ফাইনালটা।'
বিসিএলে সর্বপ্রথম গোলাপি বলে দিবা রাত্রির প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ আয়োজিত হয় ২০১৩ সালে। সেবার ওয়ালটন মধ্যাঞ্চল ও বিসিবি উত্তরাঞ্চল মধ্যকার ফাইনাল ম্যাচটি গোলাপি বল দিয়ে শুরু করে বিসিবি।
সেবার ১০ লাখ টাকা দিয়ে ৭০টি গোলাপি বল কিনে বিসিবি। ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির মূল লক্ষ্য ছিল গ্রুপ পর্বের ম্যাচও গোলাপি বলে পরিচালনা করা। কিন্তু নানান কারণে তা আর সম্ভব হয়নি।