ধর্ষকদের জন্য মানববন্ধন, নিন্দা, প্রতিবাদ, ঘৃণা, কাউন্সিলিং বিশেষ প্রভাব ফেলবে না, দ্রুত সময়ে কঠোর বিচার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন ডাকসুর সাধারণ সম্পাদক ও ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী।
তিনি বলেছেন, 'ধর্ষকদের জন্য মানববন্ধন, নিন্দা, প্রতিবাদ, ঘৃণা, কাউন্সিলিং বিশেষ এফেক্ট (প্রভাব) করবে না। আর জেল বা জরিমানা, মুচলেকায় ছাড়া পেয়ে গেলে, সম্ভাব্য ধর্ষকদের কাছে নতুন কোনো বার্তা পৌঁছাবে না। প্রয়োজন দ্রুততম সময়ে কঠোরতম বিচার। আর নৈতিক দায়বদ্ধতা থেকেই আইনজীবীদের শপথ নিতে হবে, ধর্ষকের পক্ষে আইনি লড়াইয়ে নামবে না কেউ।'
সোমবার (৬ জানুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ধর্ষকদের শাস্তির বিষয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
রাব্বানী বলেন, 'আমাদের ভেতর লুকিয়ে থাকা কিংবা সমাজে বসবাস করা অসভ্য, বর্বর মানুষগুলোকে দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে ব্যর্থ হলে আরও অসভ্য শ্রেণি এহেন ঘৃণ্য অপরাধের জন্য তৈরি হবে। তাই দেশ ও সমাজের পচন রোধে ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া অত্যন্ত জরুরি।'
যেসব দেশে ধর্ষণের মাত্রা খুব কম, সেখানকার ধর্ষণের প্রচলিত আইনও তুলে ধরেন ডাকসুর এ নেতা।