Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ২৫ বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ২০২৪ | ১২ বৈশাখ ১৪৩১ | ঢাকা, ২৫ °সে

শ্রীমঙ্গলে চালু হচ্ছে রশনী পলি ফাইবার ইন্ডাস্ট্রি

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ০৩ জুলাই ২০১৯, ০৫:২৪ PM
আপডেট: ০৩ জুলাই ২০১৯, ০৫:২৪ PM

bdmorning Image Preview
প্রতীকী ছবি


মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলের রাজপাড়ায় নির্মানাধীন রশনী পলি ফাইবার ইন্ডাস্ট্রিজ শিগ্রই চালু হচ্ছে। এটি চালু হলে সৃস্টি হবে নতুন কর্মসংস্থান,পাশাপাশি ভূমিকা রাখবে জাতীয় অর্থনীতিতে। 

এটি নির্মাণের পর পানি ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ই.টি.পি স্থাপন করা হবে।

এই প্রকল্পের মাধ্যমে পরিবেশ বিপর্যয়ের কোনই সম্ভাবনা নেই। পরিবেশ রক্ষায় পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্রও ইতোমধ্যে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রকল্পের পরিচালক অপারেশন মো. মেজবাউল আলম।

গত ২৯ জুলাই সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে তিনি জানান, শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভূনবীর ইউনিয়নের রাজপাড়া গ্রামে প্রাথমিক পর্যায়ে প্রকল্পটি মাটি ভরাটের কাজ চলছে। রাষ্ট্রের সকল আইন-কানুন মেনে ব্যক্তি উদ্যোগে কলকারখানা স্থাপনকে বর্তমান সরকারও উৎসাহিত করছে। সেই সাথে উদ্যোক্তারাও সরকারি এই পৃষ্ঠপোষকতাকে কাজে লাগাচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, উন্নয়ন হলে দেশ যেভাবে উপকৃত হয়, তার সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসী ও সুবিধাপ্রাপ্ত হন, উন্নয়নের প্রথম সুবিধাভোগী হন প্রতিবেশীরা।

একটি অঞ্চলে বিনিয়োগ করতে গেলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের অবহিত রাখা, মতামত গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ন; আমাদের সাথে এই যোগাযোগগুলি যথাযথ অব্যাহত আছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

প্রকল্পের পরিচালক অপারেশন মো. মেজবাউল আলম বলেন, এই প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তা ও কর্মকর্তাবৃন্দ শ্রীমঙ্গল অঞ্চলে বিগত একদশক ধরে অত্যন্ত সুনামের সাথে ব্যবসা-বানিজ্য পরিচালনা করে আসছে।

সৎ ব্যবসা-বাণিজ্যের মাধ্যমে কর্মসংস্থান তৈরী, জাতীয় ও স্থানীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। প্রকল্পের মাধ্যমে পরিবেশ বিপর্যয়ের কোনই সম্ভাবনা নেই। ইতিমধ্যেই আমরা পরিবেশ অধিদপ্তরের অবস্থানগত ছাড়পত্র পেয়েছি এবং নিয়ম অনুসারে ই.টি.পি. স্থাপন করা হবে।

বৃষ্টির পানি ও জলাবদ্ধতা দূর করা সহ স্থানীয় এলাকাবাসীর সুবিধার্থে ড্রেন নির্মানের জন্য নির্বাহী প্রকৌশলী, এলজিইডি, মৌলভীবাজার বরাবর আবেদন করা হলে যথাযথ নক্সা অনুমোদন ও রাস্তা কর্তনের অনুমতিপত্র পেয়েছি। এই ড্রেন দিয়ে প্রতিষ্ঠানের রাসায়নিক বর্জ্য নির্গত হবে কারো-কারো এমন ধারণা ও অভিযোগ সম্পূর্ন ভিত্তিহীন বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

Bootstrap Image Preview