Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ২০ শনিবার, এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১ | ঢাকা, ২৫ °সে

১৮ বছরেই এক নারীকে অপহরণ করেন বিমান ছিনতাইকারী পলাশ

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৯, ০৪:৩৬ PM
আপডেট: ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৯, ০৪:৩৬ PM

bdmorning Image Preview


১৮ বছর বয়সেই এক নারীকে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছিল ঢাকা থেকে দুবাইগামী উড়োজাহাজ ছিনতাইয়ের চেষ্টাকারী পলাশ আহমেদকে।

সোমবার দুপুর ৩টায় র‌্যাব সদর দফতরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির লিগ্যাল ও মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান।

তিনি বলেন, ২০১২ সালের মার্চ মাসে পলাশ আহমেদ ও তার এক সহযোগীকে গ্রেফতার করা হয়। তার অপরাধ ছিল, সে একজন নারীকে অপহরণ করে আট লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। র‌্যাবের ক্রিমিনাল ডেটাবেইজ অনুযায়ী তার জন্মসাল ১৯৯৪। অর্থাৎ ২০১২ সালে গ্রেফতারের সময় তার বয়স ছিল ১৮ বছর। সে সময় গ্রেফতারের পর নিজেকে বিবাহিত বলে দাবি করে পলাশ। শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি সমমানের। সে মাদরাসা বোর্ডের শিক্ষার্থী ছিল।

তিনি আরও বলেন, ২০১২ সালের মার্চ মাসে পলাশ আহমেদ ও তার এক সহযোগীকে গ্রেফতার করা হয়। তার অপরাধ ছিল, সে একজন নারীকে অপহরণ করে আট লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। র‌্যাবের ক্রিমিনাল ডেটাবেইজ অনুযায়ী তার জন্মসাল ১৯৯৪। অর্থাৎ ২০১২ সালে গ্রেফতারের সময় তার বয়স ছিল ১৮ বছর। সে সময় গ্রেফতারের পর নিজেকে বিবাহিত বলে দাবি করে পলাশ। শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি সমমানের। সে মাদরাসা বোর্ডের শিক্ষার্থী ছিল।

মুফতি মাহমুদ খান জানান, উড়োজাহাজ ছিনতাই চেষ্টার ওই ঘটনার পর র‌্যাব-৭ ঘটনাস্থলে যায়। র‌্যাবের বোমা ডিস্পোজাল ইউনিট কাজ করে। তার শরীরে বিস্ফোরক সদৃশ যা পাওয়া গেছে তাতে কোনো বিস্ফোরক ছিল না। এটা ফেক একটা জিনিস ছিল, যেখানে ভুয়া তার-সার্কিট দিয়ে ভেস্টের মতো তৈরি করা হয়েছিল।

মুফতি মাহমুদ খান আরও জানান, উড়োজাহাজ ছিনতাই চেষ্টার ওই ঘটনার পর র‌্যাব-৭ ঘটনাস্থলে যায়। র‌্যাবের বোমা ডিস্পোজাল ইউনিট কাজ করে। তার শরীরে বিস্ফোরক সদৃশ যা পাওয়া গেছে তাতে কোনো বিস্ফোরক ছিল না। এটা ফেক একটা জিনিস ছিল, যেখানে ভুয়া তার-সার্কিট দিয়ে ভেস্টের মতো তৈরি করা হয়েছিল।

জানা গেছে, ২০১১ সালের দিকে স্থানীয় তাহিরপুর দাখিল মাদ্রাসা থেকে দাখিল পাস করে। এরপর সোনারগাঁও ডিগ্রি কলেজে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হলেও পড়াশোনা শেষ করতে পারেনি।

পলাশের বাবা ১৯৯০ সাল থেকে বিদেশে থাকতেন। প্রথমে কুয়েত এবং পরে সৌদি আরবে ছিলেন তিনি। প্রবাসী বাবার দেওয়া টাকা-পয়সা নিয়ে উচ্ছৃঙ্খল জীবন যাপন করতেন পলাশ। এর মধ্যে নাচগান থেকে শুরু করে চলচ্চিত্র শিল্পে জড়ান তিনি। কয়েকটি শর্টফিল্মও তৈরি করেন। একটা সময় বাসা ছেড়ে ঢাকায় চলে আসেন পলাশ। বাড়িতে তেমন যেতেন না। মাঝে মধ্যে টাকার প্রয়োজন হলে বাড়ি যেতেন বলে জানায় পরিবার।

Bootstrap Image Preview