Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ২৫ বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ২০২৪ | ১২ বৈশাখ ১৪৩১ | ঢাকা, ২৫ °সে

আগামী সপ্তাহের মধ্যেই গঠন করতে হবে মন্ত্রিসভা, কিন্তু কেন?

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ০২ জানুয়ারী ২০১৯, ০৯:১১ PM
আপডেট: ০২ জানুয়ারী ২০১৯, ০৯:১১ PM

bdmorning Image Preview


সদ্য সমাপ্ত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরে পরেই সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণেই আগামী সপ্তাহের মধ্যেই নতুন মন্ত্রিসভা গঠন ও শপথ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। আগামী রবিবার (৬ জানুয়ারি) অথবা মঙ্গলবার মন্ত্রিসভা গঠন ও শপথের লক্ষ্যে প্রশাসনিক প্রস্তুতি নেওয়ার কাজ শুরু করে দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। আওয়ামী লীগ, ১৪ দলের নেতা ও মন্ত্রিপরিষদ সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।

এর আগে, ১ জানুয়ারি সদ্য নির্বাচিত ২৯৮ জন সংসদ সদস্যের গেজেট প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় সংসদ সচিবালয়ে নতুন সংসদ সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠিত হবে। বনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী।

মন্ত্রিসভা গঠন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কেন্দ্রীয় ১৪ দলের মুখপাত্র মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ‘আগামী সপ্তাহে মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণেই দ্রুত মন্ত্রিসভা গঠনের কাজটি করতে হবে।’ নতুন মন্ত্রিসভায় কারা থাকছেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণ প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার।’

তথ্যমন্ত্রী ও জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘আগামী সপ্তাহে নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে। আশা করছি, মঙ্গলবারের মধ্যে এই প্রক্রিয়া শেষ হবে। তার আগেও হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘১০ জানুয়ারির মধ্যেই মন্ত্রিসভা গঠনের সব প্রক্রিয়া শেষ করা হবে।’

এর আগে, মঙ্গলবার (১ জানুয়ারি) মন্ত্রিসভা গঠন বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ১০ জানুয়ারি আগেই মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে।’

উল্লেখ্য, মন্ত্রিসভা গঠন প্রসঙ্গে সংবিধানের ৫৬ অনুচ্ছেদ বলা হয়েছে, মন্ত্রিসভায় একজন প্রধানমন্ত্রী থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী যেভাবে নির্ধারণ করবেন, সেভাবে অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীকে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিয়ে থাকেন। আর যে সংসদ সদস্য, সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের আস্থাভাজন বলে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রতীয়মান হবেন, রাষ্ট্রপতি তাকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দেবেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদের নির্বাচনের পর নতুন সরকার গঠিত হয়েছিল ১২ জানুয়ারি। সংসদের অধিবেশন বসেছিল ২৯ জানুয়ারি। এই বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে এবারও সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা পূরণ করেই সরকার গঠনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। এজন্য আগামী সপ্তাহের শুরুতে ৬ জানুয়ারি বা ৮ জানুয়ারি মন্ত্রিসভা গঠন ও শপথ অনুষ্ঠানের কাজ শেষ করতে চায় সরকার।

তবে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও বিএনপির নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা বৃহস্পতিবার সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিলে মন্ত্রিপরিষদ গঠন ও শপথ অনুষ্ঠান ১০ জানুয়ারি হতে পারে। এদিন, ১৯৭২ সালের এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির অবিসাংবাদিত নেতা হিসেবে পাকিস্তানের জেল থেকে মুক্ত হয়ে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন।

মন্ত্রিসভা গঠন প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, ‘নিয়ম অনুযায়ী এমপিদের গেজেট হওয়ার পর সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা রাষ্ট্রতির কাছে মন্ত্রিসভা গঠনের অনুমতি চাইবেন। রাষ্ট্রপতি অনুমতি দিলে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা মন্ত্রিসভা গঠনের জন্য সদস্য নির্বাচিত করবেন।’

তিনি জানান, ‘রাষ্ট্রপতি বঙ্গভবনে প্রথমে প্রধানমন্ত্রীর শপথ পড়াবেন। এরপর মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের শপথ পড়াবেন। শপথের পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে দপ্তর বণ্টন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।’

নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রস্তুত রয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব বলেন, ‘আমরা নির্দেশনা পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই কাজ শুরু করবো।’

সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নির্বাচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে মন্ত্রিসভার সদস্য হওয়ার জন্য শপথ নিতে আমন্ত্রণ জানাবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। একই সঙ্গে নতুন সদস্যদের জন্য গাড়িও প্রস্তুত রাখবে সরকারি যানবাহন অধিদফতর (পরিবহন পুল)। নতুন করে শপথ নেওয়ার কারণে আগের মন্ত্রিসভা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে যাবে।

এরআগে, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি বিএনপির বর্জনের মধ্যেই দশম জাতীয় সংসদের নির্বাচন হয়েছিল। ১২ জানুয়ারি গঠিত হয়েছিল নতুন মন্ত্রিসভা। তখন শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী করে ৪৮ সদস্যের মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়েছিল। পরে কয়েক দফা রদবদল এনে শেষপর্যন্ত মন্ত্রিসভার আকার দাঁড়ায় ৫২ সদস্যের।

একাদশ সংসদ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। গত ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে মহাজোটের দলগুলোর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২৫৯, জাতীয় পার্টি ২০, ওয়ার্কার্স পার্টি তিন, জাসদ দুই, বিকল্পধারা দুই, তরিকত ফেডারেশন এক ও জেপি একটি আসনে জয়ী হয়েছে। বিএনপিসহ জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট পেয়েছে মাত্র সাতটি। এর মধ্যে বিএনপি পাঁচ, গণফোরাম এক ও ঐক্যপ্রক্রিয়া একটি আসন পেয়েছে। এছাড়া তিনটি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন। আর স্থগিত একটি আসনে বিএনপির প্রার্থী এগিয়ে আছেন। এছাড়া, প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে একটি আসনে নির্বাচন আগেই স্থগিত করা হয়।

 

এর আগে, ১ জানুয়ারি সদ্য নির্বাচিত ২৯৮ জন সংসদ সদস্যের গেজেট প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় সংসদ সচিবালয়ে নতুন সংসদ সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠিত হবে। বনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী।

মন্ত্রিসভা গঠন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কেন্দ্রীয় ১৪ দলের মুখপাত্র মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ‘আগামী সপ্তাহে মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণেই দ্রুত মন্ত্রিসভা গঠনের কাজটি করতে হবে।’ নতুন মন্ত্রিসভায় কারা থাকছেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণ প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার।’

তথ্যমন্ত্রী ও জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘আগামী সপ্তাহে নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে। আশা করছি, মঙ্গলবারের মধ্যে এই প্রক্রিয়া শেষ হবে। তার আগেও হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘১০ জানুয়ারির মধ্যেই মন্ত্রিসভা গঠনের সব প্রক্রিয়া শেষ করা হবে।’

এর আগে, মঙ্গলবার (১ জানুয়ারি) মন্ত্রিসভা গঠন বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ১০ জানুয়ারি আগেই মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে।’

উল্লেখ্য, মন্ত্রিসভা গঠন প্রসঙ্গে সংবিধানের ৫৬ অনুচ্ছেদ বলা হয়েছে, মন্ত্রিসভায় একজন প্রধানমন্ত্রী থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী যেভাবে নির্ধারণ করবেন, সেভাবে অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীকে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিয়ে থাকেন। আর যে সংসদ সদস্য, সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের আস্থাভাজন বলে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রতীয়মান হবেন, রাষ্ট্রপতি তাকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দেবেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদের নির্বাচনের পর নতুন সরকার গঠিত হয়েছিল ১২ জানুয়ারি। সংসদের অধিবেশন বসেছিল ২৯ জানুয়ারি। এই বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে এবারও সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা পূরণ করেই সরকার গঠনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। এজন্য আগামী সপ্তাহের শুরুতে ৬ জানুয়ারি বা ৮ জানুয়ারি মন্ত্রিসভা গঠন ও শপথ অনুষ্ঠানের কাজ শেষ করতে চায় সরকার।

তবে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও বিএনপির নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা বৃহস্পতিবার সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিলে মন্ত্রিপরিষদ গঠন ও শপথ অনুষ্ঠান ১০ জানুয়ারি হতে পারে। এদিন, ১৯৭২ সালের এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির অবিসাংবাদিত নেতা হিসেবে পাকিস্তানের জেল থেকে মুক্ত হয়ে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন।

মন্ত্রিসভা গঠন প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, ‘নিয়ম অনুযায়ী এমপিদের গেজেট হওয়ার পর সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা রাষ্ট্রতির কাছে মন্ত্রিসভা গঠনের অনুমতি চাইবেন। রাষ্ট্রপতি অনুমতি দিলে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা মন্ত্রিসভা গঠনের জন্য সদস্য নির্বাচিত করবেন।’

তিনি জানান, ‘রাষ্ট্রপতি বঙ্গভবনে প্রথমে প্রধানমন্ত্রীর শপথ পড়াবেন। এরপর মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের শপথ পড়াবেন। শপথের পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে দপ্তর বণ্টন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।’

নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রস্তুত রয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব বলেন, ‘আমরা নির্দেশনা পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই কাজ শুরু করবো।’

সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নির্বাচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে মন্ত্রিসভার সদস্য হওয়ার জন্য শপথ নিতে আমন্ত্রণ জানাবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। একই সঙ্গে নতুন সদস্যদের জন্য গাড়িও প্রস্তুত রাখবে সরকারি যানবাহন অধিদফতর (পরিবহন পুল)। নতুন করে শপথ নেওয়ার কারণে আগের মন্ত্রিসভা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে যাবে।

এরআগে, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি বিএনপির বর্জনের মধ্যেই দশম জাতীয় সংসদের নির্বাচন হয়েছিল। ১২ জানুয়ারি গঠিত হয়েছিল নতুন মন্ত্রিসভা। তখন শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী করে ৪৮ সদস্যের মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়েছিল। পরে কয়েক দফা রদবদল এনে শেষপর্যন্ত মন্ত্রিসভার আকার দাঁড়ায় ৫২ সদস্যের।

একাদশ সংসদ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। গত ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে মহাজোটের দলগুলোর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২৫৯, জাতীয় পার্টি ২০, ওয়ার্কার্স পার্টি তিন, জাসদ দুই, বিকল্পধারা দুই, তরিকত ফেডারেশন এক ও জেপি একটি আসনে জয়ী হয়েছে। বিএনপিসহ জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট পেয়েছে মাত্র সাতটি। এর মধ্যে বিএনপি পাঁচ, গণফোরাম এক ও ঐক্যপ্রক্রিয়া একটি আসন পেয়েছে। এছাড়া তিনটি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন। আর স্থগিত একটি আসনে বিএনপির প্রার্থী এগিয়ে আছেন। এছাড়া, প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে একটি আসনে নির্বাচন আগেই স্থগিত করা হয়।

Bootstrap Image Preview