Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ২৯ শুক্রবার, মার্চ ২০২৪ | ১৫ চৈত্র ১৪৩০ | ঢাকা, ২৫ °সে

শুধু ফরম বিক্রি করেই জাহাঙ্গীরনগরের আয় ২০ কোটি টাকা!

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০৭:৩৭ PM
আপডেট: ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০৭:৩৭ PM

bdmorning Image Preview


আজ রবিবার শুরু হয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৯-২০ শিক্ষবার্ষের (স্নাতক) ভর্তি পরীক্ষা। বিগত বছরের তুলনায় এবার ভর্তি ফরমের মূল্য বাড়ানো হয়েছে। এছাড়াও বিতর্কিত শিফট পদ্ধতি, ভর্তি ফরমের মূল্যবৃদ্ধি ও অনুষদভিত্তিক না হয়ে বিভাগভিত্তিক পৃথক ভর্তি পরীক্ষার ফিসহ নানা বিতর্কের জন্ম নিয়েছে এই পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে।

২০১৮-১৯ সেশনে ১৮৮৯ জন আসনের বিপরীতে ভর্তিচ্ছু ছিল ৩ লাখ ৬ হাজার ২৭৪ জন। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টস সূত্রে জানা যায়, ২০১৮-১৯ সেশনে ভর্তির ফরম বিক্রি বাবদ বিশ্ববিদ্যালয় আয় করে ১৫ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

ভর্তির যাবতীয় খরচ বাদ দিয়েও এ খাতে অবশিষ্ট ছিল ৯ কোটি টাকা। অবশিষ্ট টাকা ভর্তি পরিচালনা কমিটি ও শিক্ষকদের পারিশ্রমিক বা সম্মানি হিসেবে প্রদান করা হয়েছে। আর এ বছর আয় হয়েছে ১৯ কোটি ৯১ লাখ ৩২ হাজার টাকা।

কিন্তু, ২০১৯-২০২০ সেশনে একই আসনের জন্য লড়াই করবে ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৬২ জন। জানা যায়, ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষে ফরম বিক্রি বাবদ ‘এ’ ইউনিটে আবেদনকারী ৬৮ হাজার ৮৯৫ জন শিক্ষার্থী থেকে ৪ কোটি ৩৩ লাখ ৩৭ হাজার, ‘বি’ ইউনিটের ৪৯ হাজার ৮৩৩ জন শিক্ষার্থী থেকে প্রায় ২ কোটি ৯০ লাখ, ‘সি’ ইউনিটের ৬০ হাজার ৬১৫ জন ভর্তিচ্ছু থেকে প্রায় ৩ কোটি ৬৪ লাখ, ‘সি’ ১ ইউনিট ৯ হাজার ২৬৮ জন ভর্তিচ্ছু থেকে আয় হয়েছে ৩৭ লাখ টাকা।

অন্যদিকে ‘ডি’ ইউনিটের ৭৬ হাজার ৫৪০ জন থেকে ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা, ‘ই’ ইউনিটের ২০ হাজার ৮৫৬ জন থেকে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা, ‘এফ’ ইউনিট থেকে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা, ‘জি’ ইউনিট থেকে ৩৬ লাখ টাকা, ‘এইচ’ ইউনিট থেকে ৭৯ লাখ টাকা এবং ‘আই’ ইউনিট থেকে আয় হয়েছে ৩৮ লাখ টাকা। ফলে এবার ফরম বাবদ আয় হচ্ছে ১৯ কোটি ৯১ লাখ ৩২ হাজার টাকা।

একাউন্টস সূত্র বলছে, ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত খরচ বাদ দিয়ে এবার ১২ কোটি টাকা অবশিষ্ট থাকতে পারে।

Bootstrap Image Preview