দেশের ওপর বোমা হামলা চালিয়ে যদি বহু মানুষকে হতাহত ও বন্দি করা হয় তার পরও শত্রুর চাপের কাছে তেহরান নতি স্বীকার করবে না বলে জানিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি।
বৃহস্পতিবার (২৩ মে) প্রেসিডেন্ট রুহানি ইরান-ইরাক যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একদল সৈনিকের এক সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ সংকল্প ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, ইরানি জনগণ যেকোনো মূল্যে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবে।
ইরান ও আমেরিকার মধ্যে উত্তেজনা তুঙ্গে ওঠার জের ধরে যখন দুই দেশের মধ্যে সামরিক সংঘাতের আশঙ্কা বাড়ছে তখন এ বক্তব্য রাখলেন তিনি।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘১৯৮০’র দশকে তার দেশের ওপর ইরাকের তৎকালীন স্বৈরশাসক সাদ্দাম হোসেনের চাপিয়ে দেয়া যুদ্ধের সময় ইরানি ভূখণ্ড হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু আজ ইরান একটি অর্থনৈতিক যুদ্ধের মোকাবিলা করছে এবং এদেশের জনগণের উন্নতি ও সমৃদ্ধি কেড়ে নেয়ার পাঁয়তারা চলছে।’
প্রেসিডেন্ট রুহানি বলেন, নতুন এই যুদ্ধ আগেরটির চেয়ে অনেক বেশি জটিল। তিনি মার্কিন বলদর্পিতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানান।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, মার্কিন সরকার ইরানি জনগণকে তাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার প্রচেষ্টা চালানোর জন্য শাস্তি দিতে চায়। কিন্তু ইরানি জনগণ আরেকবার এ কথা প্রমাণ করবে যে, তারা মার্কিন ষড়যন্ত্র সফল হতে দেবে না।
ইরানের মুসলিম জাতি ঐক্যবদ্ধ থেকে এবং আত্মত্যাগের মাধ্যমে শত্রুকে পরাভূত করবে বলেও দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন প্রেসিডেন্ট রুহানি।
শত্রুর চাপের কাছে ইরান নতি স্বীকার করবে না: রুহানি
দেশের ওপর বোমা হামলা চালিয়ে যদি বহু মানুষকে হতাহত ও বন্দি করা হয় তার পরও শত্রুর চাপের কাছে তেহরান নতি স্বীকার করবে না বলে জানিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি।
বৃহস্পতিবার (২৩ মে) প্রেসিডেন্ট রুহানি ইরান-ইরাক যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একদল সৈনিকের এক সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ সংকল্প ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, ইরানি জনগণ যেকোনো মূল্যে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবে।
ইরান ও আমেরিকার মধ্যে উত্তেজনা তুঙ্গে ওঠার জের ধরে যখন দুই দেশের মধ্যে সামরিক সংঘাতের আশঙ্কা বাড়ছে তখন এ বক্তব্য রাখলেন তিনি।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘১৯৮০’র দশকে তার দেশের ওপর ইরাকের তৎকালীন স্বৈরশাসক সাদ্দাম হোসেনের চাপিয়ে দেয়া যুদ্ধের সময় ইরানি ভূখণ্ড হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু আজ ইরান একটি অর্থনৈতিক যুদ্ধের মোকাবিলা করছে এবং এদেশের জনগণের উন্নতি ও সমৃদ্ধি কেড়ে নেয়ার পাঁয়তারা চলছে।’
প্রেসিডেন্ট রুহানি বলেন, নতুন এই যুদ্ধ আগেরটির চেয়ে অনেক বেশি জটিল। তিনি মার্কিন বলদর্পিতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানান।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, মার্কিন সরকার ইরানি জনগণকে তাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার প্রচেষ্টা চালানোর জন্য শাস্তি দিতে চায়। কিন্তু ইরানি জনগণ আরেকবার এ কথা প্রমাণ করবে যে, তারা মার্কিন ষড়যন্ত্র সফল হতে দেবে না।
ইরানের মুসলিম জাতি ঐক্যবদ্ধ থেকে এবং আত্মত্যাগের মাধ্যমে শত্রুকে পরাভূত করবে বলেও দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন প্রেসিডেন্ট রুহানি।