Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ২৯ শুক্রবার, মার্চ ২০২৪ | ১৪ চৈত্র ১৪৩০ | ঢাকা, ২৫ °সে

খুনের ঘটনায় পুরুষ শূন্য ২ ইউনিয়ন

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৭ মার্চ ২০১৯, ০১:১২ PM
আপডেট: ০৭ মার্চ ২০১৯, ০১:১২ PM

bdmorning Image Preview


মাদারীপুর সদর উপজেলার পাঁচখোলা ইউনিয়নের আনন্দবাজার এলাকায় সাহেবালী মাতুব্বর নামে এক ব্যক্তির খুনের ঘটনার জের ধরে পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে দুই ইউনিয়ন। প্রতিপক্ষের লোকজন হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। 

এছাড়াও এই এলাকার দু'টি বাজারও নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। এই এলাকার নারী ও শিশুরা রয়েছে চরম আতঙ্কের মাঝে। ঘটনার পর মাদারীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুদ্দিন গিয়াস ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

সরেজমিন জানা গেছে, মাদারীপুর সদর উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এজাজ আকনের সাথে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একই এলাকার সাহেবালী মাতুব্বরের বিরোধ চলে আসছিলো। এই বিরোধের জের ধরে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি সদর উপজেলার পাঁচখোলা ইউনিয়নের আনন্দবাজার এলাকায় সাহেবালী মাতুব্বরের উপর হামলা চালিয়ে তাকে খুন করা হয়। ঘটনার পর কালিকাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ ৫৭ জনের নাম উল্লেখ করে মাদারীপুর সদর থানায় একটি মামলা হয়। এছাড়াও অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয় আরো ১০/১৫ জনকে। মামলার পর থেকে সদর উপজেলার পাঁচখোলা ও কালিকাপুর ইউনিয়নের সহাস্রাধিক মানুষ মামলা হামলার ভয়ে ঘর ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। এই সুযোগে প্রতিপক্ষের লোকজন দফায় দফায় হামলা চালিয়ে তাদের বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাট চালাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। 

মাদারীপুর সদর থানার সেকেন্ড অফিসার এবং মামলা তদন্ত কর্মকর্তা বারেক কমির খান বলেন, ‘আমার চেষ্টা করছি দুই পক্ষকেই শান্ত রাখার। পরিস্থিতি শান্ত রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফাকা গুলিও চালানো হয়েছে। ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থরা চাইলে মামলা করতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের আইনি সহায়তা প্রদান করবো।’ 

মাদারীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুদ্দিন গিয়াস বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।

Bootstrap Image Preview