গ্রেডিং পদ্ধতির আওতায় আনা হয়েছে রাজধানীর ৫৭টি হোটেল-রেঁস্তোরা। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এ-প্লাস পেয়েছে ১৮টি ও ৩৯টি প্রতিষ্ঠান পেয়েছে এ-গ্রেড। এ-প্লাস পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে উত্তমমানের এবং এ গ্রেড পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভালোমানের হোটেল হিসেবে দেখা হবে।
আজ রবিবার রাজধানীর একটি হোটেলে এই গ্রেডিং পদ্ধতির সূচনা করেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা দক্ষিণের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সাবেক খাদ্যমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাধন চন্দ্র বলেন, শুধু হোটেল রেঁস্তোরা মালিক নয়, খাদ্য উত্পাদনের সকল পর্যায়ে আমাদের সচেতন হতে হবে। নিরাপদ খাদ্য সরবরাহে আমাদের প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে।
তিনি বলেন, খাদ্যের মানের সাথে সাথে খাদ্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে হবে।
এ সময় মেয়র সাঈদ খোকন বলেন, হোটেলগুলোকে গ্রেডিং পদ্ধতির আওতায় আনা সময়পোযোগী সিদ্ধান্ত। তবে যাদের গ্রেডিং করা হলো তাদের সবসময় মনিটরিংয়ের মধ্যে রাখতে হবে।