ব্যাংক মালিকদের সাথে এক বৈঠক শেষে আজ বৃহস্পতিবার থেকেই খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমিয়ে আনতে ব্যাংক মালিকদের পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। একইসঙ্গে ঋণ খেলাপিদের একটি তালিকাও চেয়েছেন তিনি।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে দুপুরে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে ঐ বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। এদিকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমাতে উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানান ব্যাংক মালিকরা।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার দায়িত্ব নেয়ার সময় দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ২২ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা। আর গত সেপ্টেম্বর মাস শেষে খেলাপি ও অবলোপন'সহ মোট শ্রেণিকৃত ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩৪ হাজার কোটি টাকা।
এ অবস্থায় খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমিয়ে আনতে করণীয় ঠিক করতে বৃহস্পতিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে বসেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বৈঠক শেষে ব্যাংক মালিকরা জানান, অর্থমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী চলতি মাসের মধ্যে খেলাপি ঋণ শ্রেণিকরণের কাজ শেষ করা হবে।
এর আগে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, খেলাপি ঋণ নিয়ে উদ্বিগ্ন নন তিনি।
ঋণ খেলাপিরা ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাচার করলে তা ফেরত আনতে প্রয়োজনীয় আইনি সহায়তা দেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।
এ অবস্থায় খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমিয়ে আনতে করণীয় ঠিক করতে বৃহস্পতিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে বসেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বৈঠক শেষে ব্যাংক মালিকরা জানান, অর্থমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী চলতি মাসের মধ্যে খেলাপি ঋণ শ্রেণিকরণের কাজ শেষ করা হবে।
এর আগে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, খেলাপি ঋণ নিয়ে উদ্বিগ্ন নন তিনি।
ঋণ খেলাপিরা ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাচার করলে তা ফেরত আনতে প্রয়োজনীয় আইনি সহায়তা দেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।